শিরোনাম
◈ চাহিদা মেটাতে সিঙ্গাপুর থেকে এলএনজি কিনছে সরকার ◈ ১৫ বছরে বাজারের প্রতিযোগিতা নষ্ট করা হয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা ◈ বেনাপোলে স্কুলের ফ্যান,ক্যামেরা, চেয়ার ভেঙে শিক্ষার্থীদের টিকটক ◈ বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে: প্রধান উপদেষ্টা ◈ নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগ, কাল বিক্ষোভে নামছে এনসিপি (ভিডিও) ◈ কালো টাকা সাদা করার সব বিধান বাতিলের দাবি টিআইবির ◈ ধর্মীয় সম্প্রীতির নামে সংঘাত, স্বর্ণমন্দিরে হামলা অভিযোগ নতুন রাজনৈতিক উত্তেজনার ঝুঁকি ◈ পশ্চিমবঙ্গের আত্রাই নদীতে বাঁধ ধসে বিপাকে স্থানীয়রা, প্রভাব পড়বে বাংলাদেশে ◈ আইন নিজের হাতে নিলে কঠোর ব্যবস্থা: ডিএমপির সতর্কবার্তা ◈ ধানমন্ডিতে হাক্কানী পাবলিশার্সের চেয়ারম্যানকে ঘিরে উত্তেজনা, ৩ নেতাকে ছাড়িয়ে নিলেন মাসউদ

প্রকাশিত : ২১ জানুয়ারী, ২০২০, ১০:৫০ দুপুর
আপডেট : ২১ জানুয়ারী, ২০২০, ১০:৫০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মহাবিশ্বের অন্ধকারতম স্থানে শক্তিশালী টেলিস্কোপ বসিয়েছে চীন

ইয়াসিন আরাফাত : চীনের দাবি এটা বিশ্বের সর্ববৃহৎ এবং শক্তিশালী রেডিও টেলিস্কোপ। এর সাহায্যে মহাবিশ্বের কোথাও জীবনের অস্তিত্ব রয়েছে কী না, তা জানার চেষ্টা করছে তারা। গত ১২ জানুয়ারি থেকে টেলিস্কোপটির কার্যক্রম পুরোপুরি শুরু হয়েছে। বিবিসি

জানা গেছে, চীনের দক্ষিণাঞ্চলের একটি পাহাড়ের ওপর বসানো হয়েছে টেলিস্কোপটি। বিশাল ধাতব শরীর নিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে রয়েছে এটি। টেলিস্কোপটির আনুষ্ঠানিক নাম হচ্ছে ফাইভ-হান্ড্রেড-মিটার অ্যাপারচার স্ফেরিক্যাল টেলিস্কোপ-যার সংক্ষিপ্ত নাম ‘ফাস্ট’। চীন এই টেলিস্কোপকে ডাকছে ‘স্কাই আই’ বা ‘আকাশ চোখ’ নামে। টেলিস্কোপটির ব্যাস আধা কিলোমিটার।

২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ফাস্ট টেলিস্কোপটির নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার আগে আরিসিবো রেডিও টেলিস্কোপটি ছিল ক্যাটেগরির দিক থেকে পৃথিবীর বৃহত্তম দূরবীন। ফাস্ট শুধুমাত্র সবচেয়ে বড়ো যন্ত্রই নয়, বর্তমানে চালু থাকা যেকোনো রেডিও টেলিস্কোপের চেয়ে ২.৫ গুণ বেশি স্পর্শকাতর। ১৯৯০ এর দশকে প্রথম এই দূরবীনটি নিয়ে আলোচনা হয়েছিলো, যা তৈরি করতে প্রায় দুই দশক সময় লেগে গেলো। ২০১৬ সালে প্রথমবার এটির কার্যক্ষমতা পরীক্ষা করা হয়।

ফাস্ট টেলিস্কোপের নির্মাতারা আশা করছেন, মহাবিশ্বের অনেক রহস্যের সমাধান করতে ফাস্ট টেলিস্কোপ সহায়তা করবে। এই রেডিও টেলিস্কোপটি যেসব সিগনাল ধরতে পারবে, তা থেকে মহাবিশ্বের সৃষ্টি রহস্য এবং বিবর্তনের তথ্য উদঘাটন করা যাবে। এর প্রধান কাজ হলো মহাকর্ষীয় তরঙ্গ অনুসন্ধান করা। সেই সঙ্গে এটা মহাজগতের অন্ধকার উপাদানগুলোর সমীক্ষা করবে এবং মহাবিশ্বের অন্য কোথাও সভ্যতা আছে কিনা, সেটার অনুসন্ধান করবে। সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়