সানজীদা আক্তার : তারা বলছেন এই খাবার পুষ্টিগুনের দিক দিয়ে সয়া’র প্রতিযোগী হয়ে উঠতে পারবে। তাদেও দাবি এই খাবার তৈরিতে গ্রিনহাউজ গ্যাস র্নিগমন প্রায় শূন্যেও কোঠায় থাকবে যদি এর জন্য প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ সৌর অথবা বাতাস দিযে তৈরি হয়। বিবিসিবাংলা
বিজ্ঞানীরা বলছেন, ইলেক্ট্রোলাইসিস ব্যাবহার করে পানি থেকে হাইড্রোজেন আলাদা করা হয়।তারপর সেই হাইড্রোজেন, বাতাস থেকে নেয়া কার্বন ডাইঅক্সাইড ও খনিজ পদার্থ মাটিতে পাওয়া যায় এমন এক প্রকার ব্যাকটেরিয়াকে খাইয়ে প্রোটিন জাতিয় খাদ্য তৈরি করা হয়েছে।এর নাম দেয়া হয়েছে ”সোলেন” যা খেতে একদম স্বাদহীন। এই প্রোটিন সরাসরি খাওয়া নয় বরং অন্য ধরনের খাবারের সঙ্গে এটি যুক্ত কওে পুষ্টিগুন বাড়ানো যায়। এটিকে ব্যাবহার করে বিস্কুট, পাস্তা,নুডুরস বা রুটি এমনকি কৃএিম মাংস বা মাছ তৈরি সম্ভব। এটি গবাদি পশুর খাবারও হতে পারে।