আনু মুহাম্মদ : প্রকাশ্যে বিশ্বজিৎকে কুপিয়ে হত্যার ভিডিও চিত্র ব্যাপক প্রচারের কারণে খুনিদের মৃতুদ- হয়েছিলো, কিন্তু তারা অনেকেই বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এটাই যে দেশে সাধারণ চিত্র, সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপিকে তার অফিস ঘরে সন্ত্রাসী হামলা করে রক্তাক্ত করতে ছাত্রলীগের লাঠিয়াল বাহিনীর দ্বিধা থাকবে কেন? উপরের নির্দেশে আর পৃষ্ঠপোষকতাতেই খুন, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজিতে তাদের অবিরাম সক্রিয়তা।
তারা আসলে তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্বই পালন করছে। প্রধান দায়িত্ব- বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রাণহীন করা, দুর্নীতি-অপশিক্ষা-নিপীড়নের অবাধ সাম্রাজ্য বানানো। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনও সেভাবেই সাজানো। কিন্তু এতোসব করেও প্রতিবাদের কণ্ঠ স্তব্ধ করা যায় না। একের পর এক হামলা সন্ত্রাসের শিকার হয়েও নুরুল হক এবং তার বন্ধুরা যে ঘুরে দাঁড়াচ্ছেন, প্রতিবাদ অব্যাহত রেখেছেন, সেটাই তারুণ্যের শক্তি। বাংলাদেশের শক্তি। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :