শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১২:১৫ দুপুর
আপডেট : ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১২:১৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কুসংস্কারের জালে কুঁড়ে ঘরেই মরেছেন এক নারী

ইয়াসিন আরাফাত : ঋতুস্রাবের সময় মহিলারা থাকেন অশুদ্ধ বা অপবিত্র । তাই বাড়ির বাইরে কুঁড়ে ঘরে রাখা হয় তাদের। নেপালের হিন্দু পরিবারগুলিতে দীর্ঘদিন ধরে মানা হয় এই রীতি। যদিও বর্তমানে এই রীতি অবৈধ তারপরেও সেই রীতি মানতে গিয়ে প্রাণ গেলো ২১ বছর বয়সী এক যুবতী নারীর। এ ঘটনায় ওই যুবতীর আত্মীয়কে গ্রেফতার করা হয়েছে। বি বি সি

জানা যায়, পার্বতী বুদা রাওয়াত নামের ওই যুবতীর ঋতুস্রাব চলাকালীন তাকে রীতি অনুযায়ী রাখা হয়েছিলো কুঁড়ে ঘরে। প্রবল ঠাণ্ডার কারণে সেই ঘরে একটু উষ্ণতার জন্য আগুন জ্বালিয়েছিলেন তিনি। আর সেই ধোঁয়ায় নিশ্বাস বন্ধ হয়ে মৃত্যু হয় তার। এই মহিলার মৃত্যুর ঘটনায় তার আত্মীয়কে ৩ মাসের জেল ও ৩ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
নেপালের গ্রামাঞ্চলে এখনো বিশ্বাস করা হয়, ঋতুস্রাবের সময় এবং সন্তান জন্ম দেয়ার পর একজন মহিলা অশুদ্ধ বা অপবিত্র থাকে। ওই সময় কোনও পুরুষকে ছোঁয়া যায় না, কিছু কিছু খাবারে হাত দেয়া যায় না, ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যাওয়া যায় না। এই নিয়ে এ বছর মোট ৩জনের মৃত্যু হয়েছে।

নেপালে ২০০৫-এ এই প্রথা নিষিদ্ধ করা হয়। ২০১৭-এ এই প্রথা অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করা হয় দেশটিতে। কিন্তু তা সত্ত্বেও গ্রামাঞ্চলে এই প্রথা এখনো প্রচলিত আছে। সম্পাদনা : মাজহারুল ইসলাম

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়