শিরোনাম
◈ আমদানি-রপ্তানিতে এনবিআরের নতুন নিয়ম: বাধ্যতামূলক অনলাইন সিএলপি দাখিল ◈ জুলাই স্মরণে শহীদ মিনারে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন (ভিডিও) ◈ জুলাই বিদ্রোহ: কোটা সংস্কার থেকে গণঅভ্যুত্থান ◈ ভারতের বাংলাদেশ সফর নিয়ে যা বললেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল ◈ ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন ◈ ১৮ জুলাই নতুন দিবস ঘোষণা ◈ ডিসি-এসপি কমিটি ও ইভিএম বাদ, ভোটকেন্দ্র স্থাপনে নতুন নীতিমালা জারি করলো ইসি ◈ বাংলাদেশে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স: কীভাবে পাবেন, কী কী শর্ত মানতে হবে? ◈ এবার থাইল্যান্ড থেকে ভারতগামী বিমানে ১৬ টি সাপ, এরপর যা ঘটল ◈ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফোনালাপ নিয়ে এবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের বার্তা

প্রকাশিত : ১০ অক্টোবর, ২০১৯, ০৪:০৪ সকাল
আপডেট : ১০ অক্টোবর, ২০১৯, ০৪:০৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

যত ঝুঁকিই আসুক, মামলা চালিয়ে যাব: আবরারের বাবা

যুগান্তর ডেস্ক : জীবনের যত ঝুঁকি আসুক আমি ছেলে হত্যার মামলা চালিয়ে যাব বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের বাবা বরকতুল্লাহ। বুধবার সকালে কুষ্টিয়া কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের রায়ডাঙ্গা গ্রামে নিজ বাড়িতে তিনি এ সব কথা বলেন।

আবরারের পিতা বলেন, আমি ডিবি পুলিশকে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছি অমিত সাহার রুমে আবরারকে হত্যা করা হয়েছে এবং তার সহপাঠীরা জানিয়েছেন হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আমিত সাহা সরাসরি সম্পৃক্ত। অবশ্যয় মামলায় তাকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

তিনি বলেন, জীবনের যত ঝুঁকি আসুক আমি ছেলে হত্যার মামলা চালিয়ে যাব এবং আসামিদের উপযুক্ত শাস্তির আওতায় আনব।

সরকারের এখন পর্যন্ত পদক্ষেপে সন্তুষ্ট প্রকাশ করে বরকতুল্লাহ বলেন, প্রধানমন্ত্রী জানেন স্বজন হারানোর ব্যথা। তিনি যদি সিসি ফুটেজ দেখেন তাহলে আমার বিশ্বাস আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডে জড়িতরা দ্রুত সময়ে এবং সর্বোচ্চ শাস্তি পাবে।

প্রসঙ্গত, ভারতের সঙ্গে চুক্তির বিরোধিতা করে শনিবার বিকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন ফাহাদ। এর জেরে রোববার রাতে শেরেবাংলা হলের নিজের ১০১১ নম্বর কক্ষ থেকে তাকে ডেকে নিয়ে ২০১১ নম্বর কক্ষে বেধড়ক পেটানো হয়। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। পিটুনির সময় নিহত আবরারকে ‘শিবিরকর্মী’ হিসেবে চিহ্নিত করার চেষ্টা চালায় খুনিরা।

তবে আবরার কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন না বলে নিশ্চিত করেছেন তার পরিবারের সদস্যসহ সংশ্লিষ্টরা।

হত্যাকাণ্ডের প্রমাণ না রাখতে সিসিটিভি ফুটেজ মুছে (ডিলেট) দেয় খুনিরা। তবে পুলিশের আইসিটি বিশেষজ্ঞরা তা উদ্ধারে সক্ষম হন। পুলিশ ও চিকিৎসকরা আবরারকে পিটিয়ে হত্যার প্রমাণ পেয়েছেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়