শিরোনাম
◈ সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ ◈ আতঙ্কে দলে দলে তেহরান ছাড়ছেন বাসিন্দারা ◈ ইশরাককে ‘মেয়র’ পরিচয়ে নগর ভবনে সভা: যা বললেন উপদেষ্টা আসিফ ◈ স্টুডিওতে একজন নারী নিউজ অ্যাঙ্কর সংবাদ পাঠ করার সময় হাঠাৎই বিস্ফোরণের শব্দে কেঁপে ওঠে (ভিডিও) ◈ ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে বাংলাদেশ সরকার ◈ বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার ◈ আসছে শক্তিশালী বৃষ্টিবলয় ‘রিমঝিম’, তিন বিভাগে বন্যার শঙ্কা ◈ ১ লাখ ৮২২ জন শিক্ষক নিয়োগে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ ◈ যে কারণে পরিচালক সুভাষ ঘাইয়ের ওপর হাত তুলেছিলেন সালমান ◈ সেনা বা পুলিশ চেকপোস্টে তল্লাশির ভিডিও ধারণ ও প্রচার নিয়ে প্রশ্ন

প্রকাশিত : ৩০ জুলাই, ২০১৯, ০১:৫৯ রাত
আপডেট : ৩০ জুলাই, ২০১৯, ০১:৫৯ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

একজন ভালো শিক্ষকের যতো গুণ থাকা দরকার, অধ্যাপক ডা. এম এ কাদেরীর মাঝে সবগুলোই ছিলো

ইয়াসমিন : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ডা. মাহমুদ হাসান বলেছেন, একজন ভালো শিক্ষকের যতো গুণ থাকা দরকার অধ্যাপক ডা. এম এ কাদেরীর মাঝে এর সবগুলোই ছিলো।  তার শিক্ষা দানের পদ্ধতি ছিলো অনুসরণীয় ও অনুকরণীয়।

সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য অধ্যাপক ডা. এম এ কাদেরীর ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণসভায় তিনি একথা বলেন। শহীদ ডা. মিলন হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সভার আয়োজন করা হয়।

সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়কে বাস্তবে রূপ দিতে অধ্যাপক ডা. এম এ কাদেরীর অসামান্য অবদান রয়েছে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ডা. এম ইকবাল আর্সলান বলেন, গুণী শিক্ষক, দক্ষ প্রশাসক ও মানবিক গুণাবলীতে অধ্যাপক ডা. এম এ কাদেরী ছিলেন অনুসরণীয় ব্যক্তিত্ব। শুধু কথায় নয়, বাস্তবেই তার গুণগুলো ধারণ করতে হবে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব অধ্যাপক ডা. মো. কামরুল হাসান মিলন বলেন, বহুমাত্রিক গুণের অধিকারী অধ্যাপক ডা. এম এ কাদেরীর জীবনাদর্শ আগামী দিনের পথ চলতে অনুপ্রেরণা দিয়ে যাবে।

সভাপতির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা.  কনক কান্তি বড়ুয়া বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী অধ্যাপক ডা. এম কাদেরী ছিলেন সফল শিক্ষক। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেসিডেন্সি কোর্স চালু, প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নিশ্চিতসহ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শুভ ও সুন্দর যাত্রায় অধ্যাপক ডা. এম এ কাদেরীর অপরিসীম অবদান রয়েছে।

স্মরণসভায় অন্য বক্তারা বলেন, গুণী শিক্ষক, মহান চিকিৎসক, রোগীর প্রতি অত্যন্ত দরদী মনের অধিকারী ও দক্ষ প্রশাসক হিসেবে অধ্যাপক ডা. এম এ কাদেরীর অবদান জাতি চিরদিন মনে রাখবে। শিক্ষক হিসেবে তিনি তার ছাত্র-ছাত্রীদের অন্তর দিয়ে ভালোবাসতেন, স্নেহ করতেন কিন্তু শিক্ষার মান ও নীতি-আদর্শের কাছে কোনোদিন আপোস করেননি। নৈতিকতা, দেশপ্রেম, দরদী মন, সততা, একাগ্রতা, নিষ্ঠা, ন্যায়পরায়ণতা ছিলো তার। অধ্যাপক ডা. এম.এ কাদেরী ছিলেন চিকিৎসক সমাজসেবক, সৎ রাজনীতিবিদ ও মানব জীবনের জন্য আদর্শ ও অনুসরণীয় ব্যক্তিত্ব।

বক্তারা অধ্যাপক ডা. এম এ কাদেরীর অবদানের কথা উল্লেখ করে তার নামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ভবনের নামকরণ করার দাবি জানান।

সম্পাদনা: অশোকেশ রায়

 

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়