শিরোনাম
◈ প্রথমবার বিশ্বকাপ জিত‌লো পর্তুগাল ◈ আগামী বছর রোনাল‌দো-জর্জিনার বি‌য়ে! বাড়ির কাছে ৫০০ বছরের পুরনো চার্চেই বিবাহ আসর ◈ বাংলাদেশে একটি আইএমইআই-এর বিপরীতে ১০ লাখ মোবাইল, বৈধতা নেই ১৯ লাখ আইফোনের! ◈ রাজধানীর বাজারে কমেছে চালসহ তিন পণ্যের দাম, অস্বস্তি বাড়াচ্ছে সবজি ◈ সমালোচনামূলক কনটেন্ট সরাতে ছয় মাসে গুগলের কাছে অন্তর্বর্তী সরকারের ২৭৯ অনুরোধ ◈ খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ফুল পাঠালেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ◈ দেড় দশকের গোপন ঋণ উদঘাটন: কেন হঠাৎ আকাশছোঁয়া খেলাপি? ◈ সাত দিনে সাত ভূমিকম্প: কাঁপছে দেশ, ভূগর্ভে কী সংকেত দিচ্ছে প্লেটগুলো? ◈ ‘অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে যুক্ত অনেকেই নির্বাচনে অংশ নেবেন’ (ভিডিও) ◈ ডেঙ্গুর টিকা নিয়ে সু-খবর দিল ব্রাজিল 

প্রকাশিত : ৩০ মে, ২০১৯, ০৭:১৬ সকাল
আপডেট : ৩০ মে, ২০১৯, ০৭:১৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মোদীর সামনে একটাই চ্যালেঞ্জ দেশের বিকাশ, ইন্ডিয়া র‌্যাগ

কেএম নাহিদ : বিশ্বের বেশি জনসমর্থন পাওয়া নেতা হলেন ভারতের নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী। তবে বর্তমানের মোদী আর ২০১৪ সালের মোদী নেই। বর্তমানে মোদী আগের থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী অনেক বেশি দক্ষ । এর কারণ ৫ বছর ধরে দেশের সমস্যার সাথে লড়াই করতে করতে তিনি আগের তুলনায় অনেক বেশি নিপুণ হয়েছেন। ইন্ডিয়া র‌্যাগ

অন্যদিকে ২০১৪ সালের থেকে বেশি ভোট পাওয়ার কারণে মোদীর হাত আগের থেকে বেশি মজবুত হয়েছে। এখন কোনো বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে মোদীকে দুবার চিন্তা করতে হবে না, নির্দ্বিধায় সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। আজকের মোদীর কাঁধ এতটাই উঁচু হয়েগেছে যে তার সামনে বিরোধীরা কোনো চ্যালেঞ্জ নয়। আর ভবিষ্যতেও বিরোধীরা মোদীর জন্য কোনো চ্যালেঞ্জ হবার নয়। যতদিন মোদী আছেন ততদিন মোদীই থাকবেন। এখন মোদীর সামনে একটাই চ্যালেঞ্জ দেশের বিকাশ।

এখন দেশের মূল সমস্যার সাথে হাতাহাতি করে দেশের দুর্বলতা দূর করাই মোদীর কাছে প্রধান চ্যালেঞ্জ। মোদীর উপর মানুষের আস্থা জমে গেছে, এবার শুরু হবে ভারতকে বিশ্বগুরুর আসনে বসানোর জন্য আসল লড়াই। ভারতের ৫০% জনসংখ্যা ২৫ বছরের থেকে কম বয়সের এবং মোট ৬৫% জনসংখ্যা ৩৫ বছরের থেকে কম বয়সী।

যুব জনসংখ্যা এখন আশার আলো হিসেবে মোদী ২.০ এর দিকে তাকিয়ে রয়েছেন। দেশকে বিশ্বগুরুর আসনে বসিয়ে রাখতে হলে এই যুব জনসংখ্যার জন্য দুর্নীতিবিহীন ভারতকে তদের হাতে তুলে দিতে হবে। দেশের সব স্থান থেকে দুর্নীতি মুছে ফেলতে গেলে অনেক সময় লেগে যাবে। দুর্নীতির মূল গোড়ায় আঘাত করতে হবে। এডুকেশন সিস্টেম এবং রিকুইরমেন্ট(চাকরির নিযুক্ত) থেকে দুর্নীতি মুছে ফেলা হবে পুরো ভারত দুর্নীতিবিহীন হওয়ার দিকে অগ্রসর হবে।

ভারত সততার দেশ, বেশিরভাগ মানুষ সৎভাবে বাঁচতে চায়। কিন্তু ইংরেজরা ব্যাবসা করতে এসে ভারতকে পরাধীন করার লক্ষেও এই দুর্নীতি ভারতের মধ্যে ঢুকিয়ে দিয়ে গেছে। যা আজ বিশাল রূপ ধারণ করেছে। এই বিশালরূপী দুর্নীতিকে মুছে ফেলতে হলে গোড়ায় আক্রমন করতে হবে। সম্পাদনায়: এইএম জামাল

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়