শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক হবে গঠনমূলক ও ভবিষ্যতমুখী: হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ◈ এলডিসি থেকে উত্তরণ: আরও তিন বছরের সময় চাইছে বাংলাদেশ ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেসব সিদ্ধান্ত নিল অন্তর্বর্তী সরকার ◈ ১৭ বিয়ের ঘটনায় মামলা, সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা

প্রকাশিত : ২৫ মে, ২০১৯, ০৮:৪৩ সকাল
আপডেট : ২৫ মে, ২০১৯, ০৮:৪৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পানির অপর নাম ‘জীবন’ কি শুধু উন্নত দেশেই ?

মৌরী সিদ্দিকা : পানির অপর নাম ‘জীবন’ হলেও বাংলাদেশের ৪০ শতাংশ মানুষ নাকি এখনো সুপেয় পানি থেকে বঞ্চিত। জার্মানির যে কোনো অঞ্চলের পানি সুপেয় হওয়া সত্ত্বেও অনেক জার্মান বোতলের পানি কিনে খান। এটা কি শুধুই বিত্তের কারণে?

পানির গুণগত মান জার্মানিতে নিয়মিত পরীক্ষা করা হয়। অর্থাৎ, পানিতে রাসায়নিক পদার্থের পরিমাণ, জীবাণু, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম , সোডিয়াম, ক্লোরিন, পিএইচ-এর মাত্রা, নাইট্রিক অ্যাসিড ইত্যাদি বিশ্লেষণ করে দেখা হয় প্রতি বছর। জার্মানির প্রতিটি অঞ্চলের পানি জীবাণুমুক্ত, নিশ্চিন্তে পান করা যায় সেকথা জোর দিয়ে দাবি করেন বিশেষজ্ঞরা।

স্বাস্থ্য সচেতন অনেক জার্মান বাড়ির ট্যাপের নিরাপদ পানিকে আরো পরিষ্কার বা পরিশোধন করতে, অর্থাৎ শতকরা ১০০ ভাগ নিশ্চিত হতে রান্নাবান্নার জন্য পানি ফিল্টার করে নেন সাধারণ ফিল্টারের মাধ্যমে।

জার্মানির বিভিন্ন শহরে ব্যক্তিগত উদ্যোগে মাঝে মাঝে সেমিনার হয়ে থাকে। সেমিনারের মূল লক্ষ্য পানির ফিল্টার মেশিন বিক্রি করা হলেও তা বাধ্যতামূলক নয়। তাছাড়া কিছুদিন বিনা পয়সায় সেসব ফিল্টার টেস্ট করারও সুযোগ থাকে।
বিশ্বের বহু গরিব দেশের হাজারো মানুষ এক ফোটা খাবার পানির জন্য কত হাহাকার করেআর জার্মানির মতো উন্নত দেশে নিরাপদ পানিকে আরো পরিশোধন করার জন্য কত গবেষণা, কত আয়োজন !

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়