শিরোনাম
◈ খেলোয়াড়দের ধর্ষণ ও গর্ভপাতের অভিযোগ নিউটনের বিরুদ্ধে, শাস্তি চায় মানবাধিকার কমিশন ◈ দেশের উন্নয়ন দেখে সহ্য হচ্ছে না বিএনপিসহ মির্জা ফখরুলের: আইনমন্ত্রী  ◈ আওয়ামী লীগ সরকার দেশে নব্য বাকশালী শাসন কায়েম করেছে: মির্জা ফখরুল ◈ স্থানীয় জনগণ ও বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে পরিকল্পনা প্রণয়ণের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর ◈ ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে: প্রধানমন্ত্রী ◈ স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা ◈ আশ্রয় আবেদন খারিজ হওয়ায় ১১ হাজার বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠাবে ব্রিটেন  ◈ কুমিল্লায় বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ৫, আহত ৭ ◈ নাইজেরিয়ায় মসজিদে তালা দিয়ে আগুন, ১১ মুসল্লির মৃত্যু ◈ র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হচ্ছে, এমন দাবি মিথ্যা: যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশিত : ২৭ এপ্রিল, ২০১৯, ০৯:২৮ সকাল
আপডেট : ২৭ এপ্রিল, ২০১৯, ০৯:২৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মোংলা ইপিজেডে বিনিয়োগে আগ্রহ বাড়ছে দেশি-বিদেশি ব্যবসায়ীদের

নাঈম কামাল : সরকারের নানা উদ্যোগে মোংলা ইপিজেডে বিনিয়োগে আগ্রহ বাড়ছে ব্যবসায়ীদের। গেলো ১০ বছরে এ ইপিজেডের রপ্তানি ও বিনিয়োগ বেড়েছে কয়েক গুণ। বাড়ছে কর্মসংস্থানও। দক্ষিণাঞ্চলের চলমান মেগা প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন এ অর্থনৈতিক অঞ্চলকে আরো গতিশীল করবে বলে মনে করে কর্তৃপক্ষ। সুবিধা পাওয়ায় এখানে বিনিয়োগ করে সন্তুষ্ট বিদেশি ব্যবসায়ীরাও। সময় টিভি

১৯৯৮ সালে ২শ' ৯০ একর জমিতে শুরু হয় মোংলা ইপিজেডের নির্মাণ কাজ। ২০০১ সালের পহেলা মার্চ শুরু হয় রফতানি। কিন্তু পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধার অভাবে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে পারেনি এই ইপিজেডটি।

২০০৮ সাল থেকে এ অর্থনৈতিক অঞ্চলের উন্নয়নে সরকার নানা উদ্যোগ নিয়েছে। সেই থেকে বিগত ১০ বছরে মোংলা ইপিজেডে বিনিয়োগ দাঁড়ায় ৪৫ কোটি থেকে ৫শ' ২৫ কোটি টাকায়। রফতানি বেড়ে দাঁড়ায় ২শ' ৯৫ কোটি থেকে ৪ হাজার ৮শ' কোটি টাকায়।

এ ইপিজেডে বিনিয়োগ করছে বাংলাদেশসহ আরো ১৪ টি দেশ। ব্যবসায়ীরা বলছেন, দেশের অন্যান্য ইপিজেডের তুলনায় এখানে বেশি সুবিধা পাচ্ছেন তারা।

জিএল গ্র্যাপ কোং লিমিটেড নির্বাহী পরিচালক জং কেউন পার্ক বলেন, মোংলা ইপিজেডের কর্মকর্তা-কর্মচারিরা প্রতিনিয়ত কাজের সর্বোচ্চটা দেয়ার চেষ্টা করছেন। এখানকার কর্মচারিরা বেশ দক্ষ আর বুদ্ধিমান। বাংলাদেশে বিনিয়োগ আরো বাড়াতে চাই।

২০০৮ সাল পর্যন্ত এখানে কর্মসংস্থান ছিলো ১ হাজার ৮ জনের। ২০১৮ সালে এ সংখ্যা দাঁড়ায় ৪ হাজার ৮শ' জনে।

বর্তমানে এখানে ২৯ টি উৎপাদনক্ষম শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে। নির্মাণাধীন রয়েছে আরো ১৪ টি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়