শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৪৯ দুপুর
আপডেট : ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৪৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের অর্ধেকই মাদক ব্যবসায় জড়িত, বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

আব্দুস সালাম : ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন আয়োজিত ‘মাদক, সন্ত্রাস ও অবৈধ দখলমুক্ত শীর্ষক এক আলোচনা সভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, কারাগারগুলোতে ধারণ ক্ষমতার চেয়ে অনেক বেশি সাজাপ্রাপ্ত আসামি আছে। তাদের মধ্যে প্রায় অর্ধেক মাদক ব্যবসায়ের সঙ্গে জড়িত। বাংলা ট্রিবিউন

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমনের অভিযানে আমরা যেমন সফল হয়েছি, তেমনই জনগণের সামাজিক সচেতনতার মাধ্যমে আমরা মাদক নিয়ন্ত্রণে সফল হবো। এখানে কাউকে একবিন্দু ছাড় দেওয়া হবে না। আমাদের কেন্দ্রীয় কারাগারে ধারণ ক্ষমতার চেয়ে অনেকবেশি সাজাপ্রাপ্ত আসামি আছে। তাদের মধ্যে প্রায় অর্ধেক এই মাদক ব্যবসায়ের সঙ্গে জড়িত।

তিনি আরো বলেন, যেসব এলাকা দিয়ে আমাদের দেশে মাদক ঢুকছে, সেসব এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা বৃদ্ধি করেছি। তারপরও মাদক ঢুকছে। এসব নিয়ন্ত্রণে আমারা কাজ করে যাচ্ছি। বর্ডার এলাকায় সেন্সর লাগানো হচ্ছে, যাতে করে অনুপ্রবেশকারীরা ঢুতে না পারে। শুধু আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী এককভাবে কাজ করলে হবে না। জনগণ ও জনপ্রতিনিধিদের এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। নাগরিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। কক্সবাজারে মাদক ব্যবসায়ীরা আত্মসমর্পণ করেছে। অন্যান্য জেলাগুলোতে এভাবে মাদক ব্যবসায়ীদের এ ব্যবসা থেকে ফিরেয়ে এনে তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়