শিরোনাম
◈ সমমনাদের অসন্তোষ বাড়ছে, আসন বণ্টনে বিএনপি-র কঠিন সমীকরণ ◈ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি থাকলেও বাড়ছে দারিদ্র্য—সতর্ক করছেন বিশেষজ্ঞরা ◈ ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপ: ১২ গ্রুপে ৪৮ দল, একনজরে দেখুন কে কার প্রতিপক্ষ ◈ অবশেষে ‘শান্তি’ পুরস্কার পেলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প ◈ খালেদা জিয়ার এন্ডোস্কপি সম্পন্ন, বন্ধ হয়েছে পাকস্থলীর রক্তক্ষরণ ◈ নির্বাচনে অংশ নেওয়া জাতীয় পার্টির নিজস্ব ইচ্ছা: প্রেস সচিব ◈ লা‌তিন - বাংলা সুপার কা‌পে ব্রাজিলের কাছে পরা‌জিত বাংলাদেশ ◈ ব্রিটেনে অবৈধ ডেলিভারি ড্রাইভার অভিযানে ৬০ জনকে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত, বাংলাদেশিও রয়েছেন আটক তালিকায় ◈ শেখ হাসিনার দুঃশাসনে খালেদা জিয়ার ওপর নেমেছিল নিপীড়নের ঝড়: তারেক রহমান ◈ মনোনয়ন পেলেন বিএনপির ১১ নারী প্রার্থী, কে কোন আসনে?

প্রকাশিত : ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০১:২৪ রাত
আপডেট : ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০১:২৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার করলেন মেয়র আরিফ

আশরাফ চৌধুরী রাজু: সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর বিরুদ্ধে ১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা দুর্নীতির অভিযোগ এনে নগরীতে প্রদীপ্ত সিলেটবাসীর ব্যনারে এক মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে এই দুর্নীতির ফলে ভুক্তভোগীদের নিয়ে এ মানববন্ধনের আয়োজন করেন আমার এমপি ডটকম’র ফাউন্ডার চেয়ারম্যান সুশান্ত দাস গুপ্ত।

তবে মানববন্ধনে করা অভিযোগগুলো অস্বীকার করে মঙ্গলবার বিকালে নগর ভবনে প্রেসব্রিফিং করেছেন মেয়র আরিফ।

প্রেসব্রিফিংয়ে মেয়র আরিফ বলেন- সঞ্জয় রায় নামের এই ব্যক্তি সিটি কর্পোরেশনের তালিকাভুক্ত কোন ঠিকাদার নন। নগর ভবন নির্মাণের কাজ পায় মাহবুব ব্রাদার্স। কাজ শেষ হওয়ার পর তাদের সাথে সিসিক কর্তৃপক্ষের সকল লেনদেন হয়েছে। তিনি বলেন- এই মানববন্ধনের আয়োজক সুশান্ত দাস গুপ্ত নিজেও সিলেট নগরীর বাসিন্দা নন। এমনকি তিনি সিলেট জেলারও নন।

মেয়র আরিফ বলেন- শুধুমাত্র সিলেট নগরীতে চলমান উন্নয়ন কর্মকান্ড বাধাগ্রস্থ করতে একটি মহল উঠে পড়ে লেগেছে। নগরীর উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি করতেই তারা এসব করছে। এসব মিথ্যা অভিযোগে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য তিনি নগরবাসীর প্রতি আহবান জানান।

এর আগে মানববন্ধনে সঞ্জয় রায় নামের এক ব্যক্তি অভিযোগ করেন- ২০১৪ সালে সিলেট সিটি কর্পোরেশন ভবন নির্মাণের জন্য ১৬ কোটি ৮ লক্ষ টাকা মূল্যে মাহবুব ব্রাদার্সকে ওয়ার্ক অর্ডার দেওয়া হয়। কাজটি সম্পাদনের জন্য মাহবুব ব্রাদার্স তার সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়। কাজ শুরুর পর থেকে তিনি নিয়মত কাজ করার পাশাপাশি বিল ইস্যু করে চেকের মাধ্যমে লেনদেন করছিলেণ। কিন্তু কাজের মাত্র ৫ শতাংশ বাকী থাকতে আমি চিকিৎসার জন্য ভারতে চলে যাই।

এসময় আরিফুল হক চৌধুরী মাহবুব ব্রাদার্সকে জিম্মি করে ২ কোটি ছেষট্টি লক্ষ টাকা আমাকে অগোচরে রেখে আত্মসাৎ করেন। ঘটনার ২ বছর অতিবাহিত হওয়ার পর কাজের জন্য রক্ষিত জামানতের ১ কোটি ৫৮ লক্ষ টাকা মেয়র আরিফ ভয়ভীতি দেখিয়ে তিনি তার সহযোগী তোফায়েল খানের একটি ব্যাংক একাউন্টে নিয়ে আসেন। জামানতের এই চেকের ঘটনার স্বাক্ষী হিসেবে তিনি ১৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ছয়ফুল আমিন বাকের উপস্থিত ছিলেন বলে দাবী করেন তিনি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়