শিরোনাম
◈ আবারও মে‌সির জোড়া গোলে ইন্টার মায়ামির জয় ◈ এখন থেকে আর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড নাম থাকবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা ◈ ‘তুমি কেন ফুয়েল কেটে দিলে?’ ভারতীয় বিমান বিধ্বস্তের আগে পাইলটদের শেষ ককপিট ভয়েস রেকর্ডিং ◈ দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাসীদের জন্য সুখবর: মৃত্যু হলে লাশ দেশে পাঠাবে সরকার, ক্ষতিপূরণ মিলবে বীমার আওতায় (ভিডিও) ◈ বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে যাচ্ছে ভারত: পিউ রিসার্চ ◈ বেপরোয়া বিএনপির অভ্যন্তরীণ সংঘাতে ছয় মাসে নিহত ৪৩ ◈ স্প‌্যা‌নিশ ক্যাবরেরাই থাক‌ছেন বাংলা‌দেশ ফুটবল দ‌লের কোচ ◈ সন্ধ‌্যায় নেপালের বিরু‌দ্ধে লড়াই‌য়ে নাম‌ছে বাংলা‌দে‌শের মে‌য়েরা ◈ ঢাকায় হবে এশিয়া কাপের সভা, ভারত অংশ নে‌বে না ◈ এবার যে কারণে বিএনপি থেকে পদত্যাগ করলেন ড. ফয়জুল হক

প্রকাশিত : ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৮:২৮ সকাল
আপডেট : ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৮:২৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পাঠকের আগ্রহ মানসম্পন্ন বইয়ে

ডেস্ক রিপোর্ট : মেলায় জাগৃতি প্রকাশনীর সামনে দেখা মেলে প্রাবন্ধিক-গবেষক আবুল কাসেম ফজলুল হকের। মানসম্পন্ন বই সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মানসম্পন্ন বই নির্ভর করে কিছু মানদণ্ডের ওপর। প্রথমত বইটির লেখায় নতুন চিন্তাধারা ও সৃজনশীলতার উন্মেষ থাকতে হবে। দ্বিতীয়ত বইটি নির্ভুল ও সুসম্পাদিত হতে হবে।’ বিষয়টিকে ব্যাখ্যা করে প্রবীণ এই অধ্যাপক আরো বলেন, ‘উত্কৃষ্ট রচনার পাশাপাশি প্রকাশক, সম্পাদক, প্রচ্ছদশিল্পী, কম্পোজিটর, প্রুফ রিডার, মুদ্রাকর ও বাঁধাই কারিগরের মতো নানাজনের যৌথ প্রয়াসে একটি মানসম্পন্ন বই প্রকাশিত হয়।’

গ্রন্থমেলায় অসংখ্য বইয়ের ভিড়ে প্রকৃত পাঠক স্টল-প্যাভিলিয়নে ঘুরে ঘুরে ঠিকই খুঁজে নিচ্ছেন মানসম্পন্ন বই। প্রকাশক ও বিক্রয়কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সদ্য প্রকাশিত বই-ই নয়, আগের যেকোনো সময় প্রকাশিত মানসম্পন্ন বইয়ের প্রতিও পাঠক-ক্রেতার আগ্রহ রয়েছে।

গ্রন্থমেলায় প্রতিবছর প্রকাশিত হচ্ছে প্রায় পাঁচ হাজার বই। মেলার আগে তাড়াহুড়া করে বই প্রকাশ করতে গিয়ে বইয়ের মান অনেক ক্ষেত্রে রক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে না। সুসম্পাদনার অভাবে অনেক বইয়ে রয়ে যায় প্রচুর ভুলভ্রান্তি ও মুদ্রণপ্রমাদ। আবার অনেক বইয়ের রচনার গুণগত মান নেই। কেউ কেউ মানহীন এসব বইকে স্রেফ ‘জঞ্জাল’ হিসেবে দেখেন।

মাওলা ব্রাদার্সের প্রধান নির্বাহী আহমেদ মাহমুদুল হক বলেন, ‘পাঠক আকৃষ্ট করতে চকচকে ও রঙিন প্রচ্ছদে প্রকাশিত হচ্ছে নানা ধরনের বই। চটকদার বই পাঠকদের প্রলোভিত করলেও তার গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন থেকে যায়। মানসম্পন্ন বইয়ের জন্য সবার আগে মানসম্পন্ন পাণ্ডুলিপি প্রয়োজন। এরপর তা নির্ভুল ও নান্দনিকভাবে ছাপাই-বাঁধাইয়ের দায়িত্ব প্রকাশকের। মানসম্পন্ন বই প্রকাশে লেখক-প্রকাশক-পাঠক যেমন উপকৃত হন, তেমনি উপকৃত হয় দেশ ও জাতি।’

প্রকাশনা সংস্থা অবসরের প্যাভিলিয়ন থেকে ‘আত্মজৈবনিক রবীন্দ্রনাথ’ বইটি কিনতে কিনতে পুরান ঢাকার বাসিন্দা কাজী জামসেদ হোসেন বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বৃহৎ কলেবরে তিনটি রচনায় নিজের জীবন সম্পর্কে লিখেছেন। ছেলেবেলা, জীবনস্মৃতি, আত্মপরিচয় শিরোনামের রচনা একমলাটে গ্রন্থিত হয়েছে। বইটির ছাপাই ও বাঁধাই সুন্দর মনে হয়েছে। একসঙ্গে রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে জানতে বইটি কিনতে আগ্রহী হয়েছি।’

মানসম্পন্ন বইয়ের প্রচার-প্রসারে মিডিয়ার সহযোগিতা প্রত্যাশা করে প্রকাশনা সংস্থা অবসরের প্রধান নির্বাহী আলমগীর রহমান বলেন, ‘অসংখ্য বইয়ের ভিড়ে উত্কৃষ্ট ও মানসম্পন্ন বইয়ের অভাব রয়েছে। প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া অনেক সময় মানহীন বইয়ের প্রচারণা চালায়। তাতে পাঠক বিভ্রান্তও হয়। কিন্তু পাঠককে ধোঁকা দেওয়া ঠিক নয়। কেননা তারা যদি একবার মানহীন বই পড়ে হতাশ হন, তাহলে দ্বিতীয়বার সেই প্রকাশক ও লেখকের বই পড়তে চান না। আমরা সারা বছর বই প্রকাশ করি। মানসম্পন্ন বই প্রকাশ করতে চেষ্টা করি।’

পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্সের অন্যতম পরিচালক কামরুল হাসান শায়ক বলেন, ‘মানসম্পন্ন পাণ্ডুলিপি থাকলে মানসম্পন্ন বই প্রকাশ করা সহজ হয়। মানসম্পন্ন বই প্রকাশের আগে সুসম্পাদনা, বানানের সংশোধনীসহ নানা কাজ রয়েছে। সম্পাদনার বিষয়টি অনেক প্রকাশকের কাছে গুরুত্ব নেই। কিন্তু তা অত্যন্ত জরুরি। সুসম্পাদনা ছাড়া মানসম্পন্ন বই বের করা সম্ভব নয়।’ শুধু গ্রন্থমেলা কেন্দ্রিক নয়, সারা বছর বই প্রকাশের ধারাকে বেগবান করার আহ্বান জানান তিনি।

গতকাল সোমবার গ্রন্থমেলা ঘুরে দেখা যায়, অন্যান্য দিনের মতো গতকালও ছিল প্রচুর পাঠক ও ক্রেতা-দর্শনার্থীর উপস্থিতি। বিক্রিবাট্টাও ছিল ভালো।

গ্রন্থমেলার একাদশ দিনে গতকাল প্রকাশিত হয় ১২৮টি বই। এর মধ্য থেকে চারটি বইয়ের তথ্য-পরিচিতি তুলে ধরা হলো।

স্মৃতির পথরেখায় : চিত্রশিল্পী ও লেখক রফিকুন নবীর আত্মকথামূলক গ্রন্থ। বইটিতে শিল্পীর জীবনকথা যেমন উঠে এসেছে, তেমনি স্থান পেয়েছে দেশের চিত্রকলা ও সংস্কৃতি জগতের নানা কথা। প্রকাশক বেঙ্গল পাবলিকেশন্স। দাম ৩৫০ টাকা।

লালনের ঈশ্বর ও অন্যান্য : গবেষক-প্রাবন্ধিক আবুল আহসান চৌধুরীর গ্রন্থ এটি। বহুমাত্রিক লালনের প্রায় অচর্চিত কিছু দিক লেখক গভীর অনুসন্ধানী ও সংবেদ্য দৃষ্টিতে আলোকপাত করেছেন। প্রকাশক জার্নিম্যান বুকস। দাম ৩৫০ টাকা।

সুদূরের অদূর দুয়ার : লেখক ফারুক মঈনউদ্দীনের গ্রন্থ এটি। বইটিতে মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা, হংকং, অস্ট্রেলিয়াসহ চারটি দেশের ভ্রমণবৃত্তান্ত স্থান পেয়েছে। লেখক তাঁর জাদুকরী ভাষায় তুলে ধরেছেন চেনা ও পরিচিত জায়গাগুলোকে। প্রকাশক সময় প্রকাশন। দাম ৩০০ টাকা।

ব্যক্তিগত রোদ এবং অন্যান্য : কবি ও সাংবাদিক মুস্তাফিজ শফির কবিতার বই। বইটিতে স্থান পেয়েছে ‘ব্যক্তিগত রোদ’, ‘ইজেলের পাশে’ ও ‘এইসব বিষণ্নতা’ শীর্ষক দীর্ঘ কবিতা। অনুপম চিত্রকল্প ও কাব্যভাষায় বইটিতে উঠে এসেছে প্রেম, প্রকৃতি, নির্জনতা, যাপিত জীবনের একান্ত অনুভব। প্রকাশক কথাপ্রকাশ। দাম ১৫০ টাকা।

মূল মঞ্চের আয়োজন : গতকাল মূল মঞ্চে অনুষ্ঠিত হয় ‘নৃত্যাচার্য বুলবুল চৌধুরী : জন্মশতবর্ষ শ্রদ্ধাঞ্জলি’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠান। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অনুপম হায়াৎ। আলোচনায় অংশ নেন আমানুল হক, লুভা নাহিদ চৌধুরী ও শিবলী মহম্মদ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কামাল লোহানী।

পরে কবিকণ্ঠে কবিতা পাঠ করেন কবি গোলাম কিবরিয়া পিনু ও চঞ্চল আশরাফ।

পাঠকের আগ্রহ মানসম্পন্ন বইয়ে
ডেস্ক রিপোর্ট : মেলায় জাগৃতি প্রকাশনীর সামনে দেখা মেলে প্রাবন্ধিক-গবেষক আবুল কাসেম ফজলুল হকের। মানসম্পন্ন বই সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মানসম্পন্ন বই নির্ভর করে কিছু মানদণ্ডের ওপর। প্রথমত বইটির লেখায় নতুন চিন্তাধারা ও সৃজনশীলতার উন্মেষ থাকতে হবে। দ্বিতীয়ত বইটি নির্ভুল ও সুসম্পাদিত হতে হবে।’ বিষয়টিকে ব্যাখ্যা করে প্রবীণ এই অধ্যাপক আরো বলেন, ‘উত্কৃষ্ট রচনার পাশাপাশি প্রকাশক, সম্পাদক, প্রচ্ছদশিল্পী, কম্পোজিটর, প্রুফ রিডার, মুদ্রাকর ও বাঁধাই কারিগরের মতো নানাজনের যৌথ প্রয়াসে একটি মানসম্পন্ন বই প্রকাশিত হয়।’

গ্রন্থমেলায় অসংখ্য বইয়ের ভিড়ে প্রকৃত পাঠক স্টল-প্যাভিলিয়নে ঘুরে ঘুরে ঠিকই খুঁজে নিচ্ছেন মানসম্পন্ন বই। প্রকাশক ও বিক্রয়কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সদ্য প্রকাশিত বই-ই নয়, আগের যেকোনো সময় প্রকাশিত মানসম্পন্ন বইয়ের প্রতিও পাঠক-ক্রেতার আগ্রহ রয়েছে।

গ্রন্থমেলায় প্রতিবছর প্রকাশিত হচ্ছে প্রায় পাঁচ হাজার বই। মেলার আগে তাড়াহুড়া করে বই প্রকাশ করতে গিয়ে বইয়ের মান অনেক ক্ষেত্রে রক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে না। সুসম্পাদনার অভাবে অনেক বইয়ে রয়ে যায় প্রচুর ভুলভ্রান্তি ও মুদ্রণপ্রমাদ। আবার অনেক বইয়ের রচনার গুণগত মান নেই। কেউ কেউ মানহীন এসব বইকে স্রেফ ‘জঞ্জাল’ হিসেবে দেখেন।

মাওলা ব্রাদার্সের প্রধান নির্বাহী আহমেদ মাহমুদুল হক বলেন, ‘পাঠক আকৃষ্ট করতে চকচকে ও রঙিন প্রচ্ছদে প্রকাশিত হচ্ছে নানা ধরনের বই। চটকদার বই পাঠকদের প্রলোভিত করলেও তার গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন থেকে যায়। মানসম্পন্ন বইয়ের জন্য সবার আগে মানসম্পন্ন পাণ্ডুলিপি প্রয়োজন। এরপর তা নির্ভুল ও নান্দনিকভাবে ছাপাই-বাঁধাইয়ের দায়িত্ব প্রকাশকের। মানসম্পন্ন বই প্রকাশে লেখক-প্রকাশক-পাঠক যেমন উপকৃত হন, তেমনি উপকৃত হয় দেশ ও জাতি।’

প্রকাশনা সংস্থা অবসরের প্যাভিলিয়ন থেকে ‘আত্মজৈবনিক রবীন্দ্রনাথ’ বইটি কিনতে কিনতে পুরান ঢাকার বাসিন্দা কাজী জামসেদ হোসেন বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বৃহৎ কলেবরে তিনটি রচনায় নিজের জীবন সম্পর্কে লিখেছেন। ছেলেবেলা, জীবনস্মৃতি, আত্মপরিচয় শিরোনামের রচনা একমলাটে গ্রন্থিত হয়েছে। বইটির ছাপাই ও বাঁধাই সুন্দর মনে হয়েছে। একসঙ্গে রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে জানতে বইটি কিনতে আগ্রহী হয়েছি।’

মানসম্পন্ন বইয়ের প্রচার-প্রসারে মিডিয়ার সহযোগিতা প্রত্যাশা করে প্রকাশনা সংস্থা অবসরের প্রধান নির্বাহী আলমগীর রহমান বলেন, ‘অসংখ্য বইয়ের ভিড়ে উত্কৃষ্ট ও মানসম্পন্ন বইয়ের অভাব রয়েছে। প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া অনেক সময় মানহীন বইয়ের প্রচারণা চালায়। তাতে পাঠক বিভ্রান্তও হয়। কিন্তু পাঠককে ধোঁকা দেওয়া ঠিক নয়। কেননা তারা যদি একবার মানহীন বই পড়ে হতাশ হন, তাহলে দ্বিতীয়বার সেই প্রকাশক ও লেখকের বই পড়তে চান না। আমরা সারা বছর বই প্রকাশ করি। মানসম্পন্ন বই প্রকাশ করতে চেষ্টা করি।’

পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্সের অন্যতম পরিচালক কামরুল হাসান শায়ক বলেন, ‘মানসম্পন্ন পাণ্ডুলিপি থাকলে মানসম্পন্ন বই প্রকাশ করা সহজ হয়। মানসম্পন্ন বই প্রকাশের আগে সুসম্পাদনা, বানানের সংশোধনীসহ নানা কাজ রয়েছে। সম্পাদনার বিষয়টি অনেক প্রকাশকের কাছে গুরুত্ব নেই। কিন্তু তা অত্যন্ত জরুরি। সুসম্পাদনা ছাড়া মানসম্পন্ন বই বের করা সম্ভব নয়।’ শুধু গ্রন্থমেলা কেন্দ্রিক নয়, সারা বছর বই প্রকাশের ধারাকে বেগবান করার আহ্বান জানান তিনি।

গতকাল সোমবার গ্রন্থমেলা ঘুরে দেখা যায়, অন্যান্য দিনের মতো গতকালও ছিল প্রচুর পাঠক ও ক্রেতা-দর্শনার্থীর উপস্থিতি। বিক্রিবাট্টাও ছিল ভালো।

গ্রন্থমেলার একাদশ দিনে গতকাল প্রকাশিত হয় ১২৮টি বই। এর মধ্য থেকে চারটি বইয়ের তথ্য-পরিচিতি তুলে ধরা হলো।

স্মৃতির পথরেখায় : চিত্রশিল্পী ও লেখক রফিকুন নবীর আত্মকথামূলক গ্রন্থ। বইটিতে শিল্পীর জীবনকথা যেমন উঠে এসেছে, তেমনি স্থান পেয়েছে দেশের চিত্রকলা ও সংস্কৃতি জগতের নানা কথা। প্রকাশক বেঙ্গল পাবলিকেশন্স। দাম ৩৫০ টাকা।

লালনের ঈশ্বর ও অন্যান্য : গবেষক-প্রাবন্ধিক আবুল আহসান চৌধুরীর গ্রন্থ এটি। বহুমাত্রিক লালনের প্রায় অচর্চিত কিছু দিক লেখক গভীর অনুসন্ধানী ও সংবেদ্য দৃষ্টিতে আলোকপাত করেছেন। প্রকাশক জার্নিম্যান বুকস। দাম ৩৫০ টাকা।

সুদূরের অদূর দুয়ার : লেখক ফারুক মঈনউদ্দীনের গ্রন্থ এটি। বইটিতে মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা, হংকং, অস্ট্রেলিয়াসহ চারটি দেশের ভ্রমণবৃত্তান্ত স্থান পেয়েছে। লেখক তাঁর জাদুকরী ভাষায় তুলে ধরেছেন চেনা ও পরিচিত জায়গাগুলোকে। প্রকাশক সময় প্রকাশন। দাম ৩০০ টাকা।

ব্যক্তিগত রোদ এবং অন্যান্য : কবি ও সাংবাদিক মুস্তাফিজ শফির কবিতার বই। বইটিতে স্থান পেয়েছে ‘ব্যক্তিগত রোদ’, ‘ইজেলের পাশে’ ও ‘এইসব বিষণ্নতা’ শীর্ষক দীর্ঘ কবিতা। অনুপম চিত্রকল্প ও কাব্যভাষায় বইটিতে উঠে এসেছে প্রেম, প্রকৃতি, নির্জনতা, যাপিত জীবনের একান্ত অনুভব। প্রকাশক কথাপ্রকাশ। দাম ১৫০ টাকা।

মূল মঞ্চের আয়োজন : গতকাল মূল মঞ্চে অনুষ্ঠিত হয় ‘নৃত্যাচার্য বুলবুল চৌধুরী : জন্মশতবর্ষ শ্রদ্ধাঞ্জলি’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠান। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অনুপম হায়াৎ। আলোচনায় অংশ নেন আমানুল হক, লুভা নাহিদ চৌধুরী ও শিবলী মহম্মদ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কামাল লোহানী।

পরে কবিকণ্ঠে কবিতা পাঠ করেন কবি গোলাম কিবরিয়া পিনু ও চঞ্চল আশরাফ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়