শিরোনাম
◈ তফসিল ঘোষণার পর বিএন‌পি ও জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলো কী অবস্থায় আছে?  ◈ নভেম্বর মাসে বিএনপি নেতার ওপর হামলার বিচার হলে হয়তো এ ঘটনা ঘটতো না: সালাউদ্দিন  ◈ আইসিইউতে হাদি, অপরদিকে নলছিটিতে তার বাড়িতে চুরি, তদন্তে পুলিশ ◈ প্রধান উপদেষ্টার সাথে বিএনপির ২ প্রতিনিধির  বৈঠক চলছে  ◈ বাংলাদেশি নাবিকসহ তেলবাহী জাহাজ আটক করল ইরান ◈ ইউএনওকে গ্রেপ্তারের হুমকি দিয়ে বিপাকে পড়ে ক্ষমা চাইলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা (ভিডিও) ◈ চিকুনগুনিয়ার প্রাদুর্ভাব: বাংলাদেশসহ চার দেশে লেভেল–২ ভ্রমণ সতর্কতা জারি সিডিসির ◈ টেকনাফ সীমান্তে মিয়ানমারের মর্টারশেল–গুলিতে কেঁপে উঠল বসতঘর, আতঙ্কে সীমান্তবাসী ◈ ভোটের রাজনীতিতে পবিবেশ নিয়ে শঙ্কা ◈ এশিয়ান ইয়ুথ প্যারা গেমসে স্বর্ণপদক জয় কর‌লেন বাংলাদেশের চৈ‌তি রাণী দেব

প্রকাশিত : ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৯:২৪ সকাল
আপডেট : ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৯:২৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বড় দূর্নীতিরোধে দূনীতি দমন কমিশনের কাজ করা উচিত, বললেন সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা

মঞ্জুর মোর্শেদ : সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা গাজী টিভির এডিটর এন্ড চিফ বলেন, বড় দূর্নীতিরোধে দূনীতি দমন কমিশনের কাজ করা উচিত। বড় ধরণের দূর্নীতি খতিয়ে না দেখে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মেডিকেল, ভুমিঅফিস তদারকি শুরু করেছে দূদক। তার ফলে বড় ধরণের দূর্নীতিবাজেরা পার পেয়ে যায় বলে মনে করেন তিনি। ডিবিসি নিউজ
১৮ কোটি টাকা ব্যাংকের দূর্নীতি ,কাস্টম হাউজের দূর্নীতি, বিনিয়োগ বোর্ডের দূর্নীতি, মানিলন্ডারিং । মিলিয়ন বিলিয়ন দূর্নীতি না দেখে শিক্ষক হাজিরা ডাক্তার হাজিরা নিয়ে ব্যস্ত থাকলে দূর্নীতি দমন হবে না।

তিনি জানান, দূদককে সক্রিয় রাখতে হলে দূদকের আলাদা মূখপাত্র প্রয়োজন। কারণ দূদকের কিছু জানতে হলে হয় আইনজীবির নিকট না হয় চেয়ারম্যানের শরনাপন্ন হতে হয়। এতে কাজের ব্যাঘাত ঘটে। বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
কমিশন যে পর্যন্ত রাঘব বোয়াল ধরতে পারবে না সে পর্যন্ত দূর্নীতি দমন করা সম্ভব নয়। বর্তমান দূর্নীতির খুব ভয়াবহ অবস্থা । সরকার বলছে এটাকে জিরো টলারেন্সে নিয়ে যাবেন কিন্তু কিভাবে ? অবশ্যই দূদকের সক্রিয ভ’মিকা পালন করতে হবে। তাদের আলাদা স্বাধীনতা থাকতে হবে।

তিনি মনে করেন, শিক্ষকদের জন্য আলাদা শিক্ষা মন্ত্রণালয়, শিক্ষা অফিস, শিক্ষা অফিসার তারা তদারকি করবেন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তাদের টিম দ্ধারা সেটা তদারকি করবে দূদকের এখানে হস্তক্ষেপ দরকার নেই।
বিভিন্ন মিডিয়া ও পত্রপত্রিকায় লেখালেখি হয়েছে আরব্য কাহিনীর মত শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী ডিএম হানজালা কোটি কোটি টাকা হাতিয়েছেন। তাকে দূদক ডেকেছে কিনা আমার মনে হয় না। রেলওয়ে দূর্নীতি, স্বাস্থ্য খাতে যন্ত্রপাতি কেনা নিয়ে দূর্নীতি, সড়ক পরিবহণ খাতে দূর্নীতি। কই সেগুলোার তৎপরতা দেখছিনা। তাহলে তাদের তৎপরতা ছোটখাট দূর্নীতি নিয়ে।
তিনি আরো মনে করেন, যদি বড় ধরনের দূর্নীতিবাজ একজনকে সাজা দেয়া হয় তাহলে প্রভাব পড়বে চোটখাটো দূর্নীতিবাজরা দূর্নীতি করতে সাহস পাবেনা।

ব্যাংক ঋণ সংক্রান্ত নীতিমালা পাশ হয়েছে, এখানেও দেখা যাচ্ছে ঋণ খেলাাপিরাই সুযোগ সুবিধা বেশি পাচ্ছে। তাহলে দূর্নীতি কমবে কিভাবে তা বাড়তেই আছে। দূর্নীতি দমন করতে হলে সরকার দূর্নীতি দমন কমিশন এক সঙ্গে কাজ করতে হবে। দূদক ঘরে ঘরে ঘুরলে লাভ হবে না নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে কাজ করলে ভাল ফলাফল আনতে পারবে বলে আমার বিশ্বাস।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়