শিরোনাম
◈ ক্ষমতা দখল করে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী আরও হিংস্র হয়ে উঠেছে: মির্জা ফখরুল ◈ বেনজীর আহমেদের চ্যালেঞ্জ: কেউ দুর্নীতি প্রমাণ করতে পারলে তাকে সব সম্পত্তি দিয়ে দেবো ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু ◈ আইনজীবীদের গাউন পরতে হবে না: সুপ্রিমকোর্ট ◈ তীব্র গরমে স্কুল-কলেজ ও মাদরাসা আরও ৭ দিন বন্ধ ঘোষণা ◈ সিরিয়ায় আইএসের হামলায় ২৮ সেনা নিহত ◈ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে, পতন অনিবার্য: রিজভী  ◈ সরকারের বিরুদ্ধে অবিরাম নালিশের রাজনীতি করছে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের ◈ বুশরা বিবিকে ‘টয়লেট ক্লিনার’ মেশানো খাবার খাওয়ানোর অভিযোগ ইমরানের ◈ গাজায় নিহতের সংখ্যা ৩৪ হাজার ছাড়াল

প্রকাশিত : ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:১৫ সকাল
আপডেট : ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:১৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শিক্ষাগুরুর চাদর গুছিয়ে দিলেন ছাত্রী শেখ হাসিনা

নিউজ ডেস্ক: আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরাসরি শিক্ষক জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন সময়ে আনিসুজ্জামানের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি। ছাত্রী-শিক্ষকের সেই সম্পর্ক আজও বিদ্যমান। ছাত্রী যত বড়ই হোন না কেন শিক্ষকের কাছে তিনি আজীবনই ছাত্রী। অন্যদিকে, শিক্ষাগুরুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর সম্মান ও শ্রদ্ধা জানানোর গুণ সর্বজনবিদিত। সেই দৃশ্যই আবার দেখা গেল বাংলা একাডেমিতে।

শুক্রবার (১ ফেব্রুয়ারি) অমর একুশে গ্রন্থমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পদক বিতরণ ও বক্তব্য দেয়ার পর প্রধানমন্ত্রী বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে আয়োজিত গ্রন্থমেলায় পরিদর্শন শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন বাংলা একাডেমির সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, মহাপরিচালক কবি হাবীবুল্লাহ সিরাজীসহ বিদেশি অতিথিবৃন্দ।শিক্ষাগুরুর চাদর গুছিয়ে দিলেন ছাত্রী শেখ হাসিনা
শিক্ষাগুরুর চাদর গুছিয়ে দিলেন ছাত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রীর জন্য অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে মেলায় প্রবেশের পথে বিছানো লালগালিচা । সেই লালগালিচা দিয়ে হাটার সময় ড. আনিসুজ্জামানকে ছেড়ে দিয়ে পাশে হাঁটা শুরু করেন তারছাত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমন সময় প্রিয় শিক্ষকের কাঁধ থেকে অসতর্কতায় খসে পড়ে চাদর। সেটি লক্ষ্য করে নিজেই আনিসুজ্জামানের কাঁধে গুছিয়ে দিলেন গভীর মমতায়। যেন তিনি প্রধানমন্ত্রী নন, শিক্ষাগুরুর সান্নিধ্যে বিনয়াবনত শিষ্য এক!

সেই দৃশ্যের ছবি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হলে অনেকেই ইতিবাচক মন্তব্যে বন্দনা শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী। কেউ কেউ বলেন, শিক্ষাগুরুকে সম্মান জানানোর ইচ্ছেটাই মুখ্য। রাষ্ট্রীয় পদ-পদবী এতে বাধা নয় কখনই, যদি সে ইচ্ছে আন্তরিক হয়।

অনেকের মতে, বঙ্গবন্ধুকন্যার কাছ থেকে শেখার কোনো শেষ নেই। তিনি হয়ে উঠেছেন জীবনযাপনের আদর্শলিপি। সূত্র: আমার দেশে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়