শিরোনাম
◈ ভারত–বাংলাদেশ নিরাপত্তা সংলাপ: দুই দিনের বৈঠকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ ◈ পেশাগত নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষেত্র নিরাপত্তায় বৈপ্লবিক অগ্রগতি—আইএলওর ১০টি মৌলিক দলিল অনুমোদন করলো বাংলাদেশ ◈ প্রবাসী ভোটারদের রেকর্ড সাড়া—পোস্টাল ভোট অ্যাপে কোরিয়া-জাপান এগিয়ে ◈ সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে সম্মতি খালেদা জিয়ার ◈ আজ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ◈ চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে চুক্তির সব কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ ◈ শ্রীলঙ্কাকে ৬৭ রা‌নে হারা‌লো  জিম্বাবুয়ে  ◈ রায়ের পর হাসিনাকে ফেরত দেয়ার দাবি জোরালো হচ্ছে ◈ রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি, চার মাসে এলো এক লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা ◈ প্রবাসী ভোটারদের সতর্কতা: ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর না দিলে পোস্টাল ভোট বাতিল

প্রকাশিত : ২২ জুলাই, ২০১৮, ০৫:৩৭ সকাল
আপডেট : ২২ জুলাই, ২০১৮, ০৫:৩৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শ্রীলঙ্কার বিখ্যাত গল স্টেডিয়াম,ভেঙে ফেলার প্রস্তাব

স্পোর্টস ডেস্ক: সারা বিশ্বে ছবির মতো দেখতে সুন্দর যতো ক্রিকেট স্টেডিয়াম আছে তার একটি শ্রীলঙ্কার গল স্টেডিয়াম। এখন এই স্টেডিয়ামটি হুমকির মুখে পড়েছে। কর্তৃপক্ষ বলছে, স্টেডিয়ামটি ভেঙে ফেলা হতে পারে কারণ এর ফলে পার্শ্ববর্তী একটি দুর্গের হেরিটেজ বা বিশ্ব ঐতিহ্যের মর্যাদা প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।

শ্রীলঙ্কার দক্ষিণাঞ্চলে এই গল ক্রিকেট স্টেডিয়ামটি অনেক বেশি বিখ্যাত একারণে যে এর পেছনেই ভারত মহাসাগর। সেখানে বসে খেলা দেখার সময় সমুদ্রের অপূর্ব নৈসর্গিক দৃশ্যও চোখে পড়ে। কিন্তু এর ফলে হুমকির মুখে পড়েছে তার পাশেই অবস্থিত সপ্তদশ শতাব্দীতে নির্মিত এক ডাচ দুর্গ।

শ্রীলঙ্কার সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী ওইজেদাসা রাকাপাকশে বলেছেন, দুর্গটির পাশে বেশকিছু অবৈধ স্থাপনা গড়ে ওঠায় এর বিশ্ব ঐতিহ্যের মর্যাদা হুমকির মুখে পড়েছে। জাতিসংঘের শিক্ষা বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো এই দুর্গটিকে বিশ্ব ঐতিহ্য এলাকা বলে মর্যাদা দিয়েছে।

সংস্কৃতি মন্ত্রী বলেন, এসব স্থাপনার মধ্যে রয়েছে ৫০০ আসনের একটি প্যাভিলিয়ন স্ট্যান্ড। ২০০৪ সালের সুনামির আঘাতে ক্রিকেট গ্রাউন্ডটি ধ্বংস হয়ে যাওয়ার পর এই প্যাভিলিয়নটি পুননির্মাণ করা হয়। পরে সেখানে নতুন একটি প্যাভিলিয়ন নির্মাণ করা হয়, যার ফলে শহরের প্রধান সড়ক থেকে দুর্গটি দেখা যায় না।

রাকাপাকশে আরো বলেন, সরকারের সামনে এখন দুটো উপায়: হয় বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় অবস্থান করা অথবা প্যাভিলিয়নটিকে রেখে দেওয়া। তবে ক্রিকেটার অর্জুনা রানাতুঙ্গা, যিনি ১৯৯৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিশ্বকাপ জয়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন, তিনি একটি আপোসরফার প্রস্তাব দিয়েছেন।

তিনি বলেছেন, বর্তমান স্ট্যান্ডটিকে ভেঙে, টেস্ট ম্যাচের সময় সেখানে বসার জন্যে অস্থায়ী কিছু আসনের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়