শিরোনাম
◈ জটিলতা কাটেনি গণভোটের সময় নিয়ে, দুই মেরুতে বিএনপি-জামায়াত ◈ কতটুকু জায়গা ছাড়তে হয় বাড়ি করার সময়, জেনে নিন আইনে কী আছে ◈ লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি ◈ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: পে-স্কেলের মূল বেতন ৩০০ শতাংশ বৃদ্ধির প্রস্তাব, কোন গ্রেডে কত? ◈ বেসরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নিয়ে বড় সুখবর! ◈ নোট অব ডিসেন্ট না রেখে অনৈক্য প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা ঐকমত্য কমিশনের: সালাহউদ্দিন আহমদ ◈ কক্সবাজার বিমানবন্দরে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট স্থগিত, জরুরি অবতরণেও নিষেধাজ্ঞা জারি ◈ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন ইউকের ১০ বছর পূর্তি উৎসব ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত  ◈ সেনাপ্রধানের সঙ্গে পাকিস্তানের জয়েন্ট চিফস অফ স্টাফ কমিটির চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ ◈ বিএনপির অবস্থান পরিবর্তন হয়নি, গণভোট ও নির্বাচন হতে হবে একই দিনে: আমীর খসরু

প্রকাশিত : ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০১:৪২ রাত
আপডেট : ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ০১:৪২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সাত মাসে কৃষিঋণ বিতরণ ১২ হাজার ৭ শ কোটি টাকা

জাফর আহমদ: সাত মাসে কৃষিঋণ বিতরন হয়েছে ১২ হাজার ৭০২ কোটি ১৭ লাখ টকা। যা ২০১৭-১৮ অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রার ৬২ দশমিক ২৭ শতাংশ। একই সময়ে আদায় হয়েছে ১১ হাজার ৮৭৬ কোটি ২৩ লাখ টাকা। তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের।

কৃষিঋণ বিতরণে চলতি বছরের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ২০ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ব ৮ বাণিজ্যিক ব্যাংক বিতরণ করবে ৯ হাজার ৫৯০ কোটি টাকা। ৯ বিদেশি ব্যাংক বিতরণ করবে ৪৮৩ কোটি টাকা। আর বেসরকারি দেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর বিতরণ করবে ১০ হাজার ৩২৭ কোটি টাকা। অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি ৭ মাসে রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংকগুলো বিতরণ করেছে ৫ হাজার ২৯৯ কোটি টাকা। আর দেশি-বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ব্তিরন করেছে ৭ হাজার ৪০২ কোটি টাকা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী সকল বাণিজ্যিক ব্যাংকের বিতরণ করা মোট ঋণের ২ দশমিক ৫ শতাংশ ঋণ পল্লী অঞ্চলে বিতরন করতে হবে। পল্লী অঞ্চলে অর্থ সরবারহের মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতিকে চাঙ্গা করা ও খাদ্য নিরাপত্তা সৃষ্টিতে সরকারের লক্ষ্যের সঙ্গে সর্ংগতি বাংলাদেশ ব্যাংক এ নির্দেশনা জারি করে। ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক এ ব্যবস্থা চালু করে এর সফলতাও পায়। তারই ধারাবাহিকতায় ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বিতরন হয় প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকা। এ বছর বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ হয় ২০ হাজার ৪০০ কোটি টাকা।

সাত মাসে কিছু ব্যাংক যেমন লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি বিতরণ করেছে। আবার কিছু ব্যাংক কম বিতরন করেছে। ৭ মাসে লক্ষ্যমাত্রার ৫৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ বিতরন করার কথা। এরমধ্যে আদৌ বিতরন করেনি ব্যাংক আল ফালাহ, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান ও সীমান্ত ব্যাংক। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম বিতরণ করেছে মধুমতি ব্যাংক ৮ দশমিক ২১ শতাংশ এবং এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক করেছে ৪ দশমিক ৫০ শতাংশ। অন্যদিকে কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন লক্ষ্যমাত্রার ১৯২ শতাংশ, স্টেট অব ব্যাংক ইন্ডিয়া ১৮৭ শতাংশ, কমার্স ব্যাংক ও ডাচ বাংলা ব্যাংক শতভাগ, ব্র্যাক ব্যাংক ১১১ শতাংশ, ইস্টার্ন ব্যাংক ১৫৫ শতাংশ, মিডল্যান্ড ব্যাংক ১৫৭ শতাংশ, এনআরবি ১০৩ শতাংশ, প্রাইম ব্যাংক ১২৮ শতাংশ, শাহজালাল ইসলামি ব্যাংক ১২১ শতাংশ এবং স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লক্ষ্যমাত্রার ১২৪ শতাংশ বিতলন করেছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়