শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ১৭ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৪:৫৩ সকাল
আপডেট : ১৭ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৪:৫৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ফোরজি নিয়ে ফিরতে চায় সিটিসেল

সজিব খান: আবারও বাংলাদেশের টেলিকম সেবায় প্রতিযোগীতায় দাঁড়াতে চাচ্ছে বন্ধ হয়ে যাওয়া মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর সিটিসেল। ফোরজির লাইসেন্স নিয়ে টেলিকম সেবায় ফিরতে চাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ইতোমধ্যে তারা চতুর্থ প্রজন্মের নেটওয়ার্ক তথা ফোরজি নিতে আবেদনও করেছে।

গত ১৪ জানুয়ারি ফোরজি আবেদনের শেষ দিন আবেদন জমা দেয় সিটিসেল। একইসঙ্গে অপারেটরটি তরঙ্গ (স্পেকট্রাম) পেতেও আবেদন করেছে।

এ বিষয়ে বিটিআরস’র মহাপরিচালক (লাইসেন্স ও আইন) কে এম শহীদুজ্জামান বলেন, ‘ সিটিসেল তাদের বকেয়ার সব টাকা এখনো পরিশোধ করতে না পারলেও ইতোমধ্যে তারা বকেয়ার বড় অংশই পরিশোধ করে দিয়েছে। বিষয়টি আদালতে শুনানির পর্যায়ে আছে। যদি সিটিসেল সব টাকা দিয়ে দেয় এবং আদালতের নির্দেশনা থাকে তাহলে আইনগত কোনও বাধা থাকবে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘তবে থ্রিজি লাইসেন্স না থাকায় সিটিসেলকে ফোরজি লাইসেন্স নেওয়ার আগে তরঙ্গ নিলামে অংশ নিয়ে পর্যাপ্ত তরঙ্গ নিতে হবে। তারপর তারা ফোরজি লাইসেন্স নিতে পারবে।’

এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সিটিসেলের সবগুলো বিটিএস ও গ্রাহক সেবা কেন্দ্রগুলোও বর্তমানে বন্ধ রয়েছে। প্রধান কার্যালয়ে কোনও কর্মী নেই। লাইসেন্স নিয়ে অপারেটরটিকে চালু করতে হলে আবারও বড় ধরনের বিনিয়োগে যেতে হবে। বিনিয়োগে যাওয়ার মতো সেই সক্ষমতা তাদের আছে কিনা তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে টেলিকম শিল্পের সঙ্গে জড়িতদের।

সিটিসেলের সাবেক জ্যেষ্ঠ নির্বাহী ও সিটিসেল এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের সভাপতি আশরাফুল করিম বলেন, ‘মনে হয় না সিটিসেল নতুন করে তাদের সেবা চালু করবে। এছাড়া তাদের ফোরজি লাইসেন্স পাওয়া নিয়ে সংশয় রয়েছে। শুনেছি মালিক পক্ষ ফোরজির লাইসেন্স পেলে অপারেটরটি বিক্রি করে দেবে। দেশের দু’জন বিশিষ্ট শিল্পপতির নামও শুনেছি যারা সিটিসেলকে ফোরজি লাইসেন্সসহ কিনতে আগ্রহী।’

সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়