কুরআনে উল্লেখ আছে কথা বলার পূর্বে সালাম দেওয়া (সূরা নূর-৬১)। সতর্কতার সাথে কথা বলা (কেননা প্রতিটি কথা রেকর্ড হয়) (সূরা ক্বফ-১৮)। সুন্দরভাবে ও উত্তমরূপে কথা বলা (সূরা বাক্বারাহ-৮৩ বুখারী-১৪১৩)। অনর্থক ও বাজে কথা পরিহার করা (সূরা নূর-৩, বুখারী-৩৫৫৯)। কণ্ঠস্বর নিচু করে কথা বলা (সূরা লোকমান-১৯ সূরা হুজুরাত-২,৩)। বুদ্ধি খাঁটিয়ে কথা বলা (সূরা নাহল-১২৫)।
সঠিক কথা বলা ও পাপ মোচনের দোয়ার উন্মুক্ত করা (সূরা আহযাব-৭১,৭২)। গাধার মতো কর্কশ স্বরে কথা না বলা (সূরা লোকমান ১৯; তিরমিযী-৪৮৫৯)। উত্তম কথা বলে শত্রুকেও বন্ধুতে পরিণত করা (সূরা হা- মীম সাজদাহ-৩৪)। উত্তম কথায় দাওয়াত দেয়া (সূরা হা- মীম সাজদাহ-৩৪) ঈমানদারদের কথা ও কাজ এক হওয়া, (সূরা ছফ-২)। পরিবারের সদস্যদের প্রতি ক্ষমারনীতি অবলম্বন করা (সূরা আরাফ-১৯৯)। মেয়েরা পর পুরুষের সাথে আকর্ষণীয় ও কোমল ভাষায় কথা না বলা (সূরা আহযাব-৩২)। ছেলেরা পর নারীর সাথে আকর্ষণীয় ও কোমল ভাষায় কথা না বলা। মূর্খ ও অজ্ঞদের সাধ্যমত এড়িয়ে চলা (সূরা ফুরকান-৬৩)। নবী কারীম (সা.)ও কথা বলার ক্ষেত্রে নমনীয়তা অবলম্বন করতেন।