শিরোনাম
◈ চ‌্যা‌ম্পিয়ন্স লিগ: কুন্দের জোড়া গো‌লে  বা‌র্সেলোনার জয় ◈ দীর্ঘ সময় ধ‌রে আইপিএল দেখ‌তে একঘেয়ে লা‌গে, পাকিস্তান লিগকে ‘সেরা’ ঘোষণা ওয়া‌সিম আকরা‌মের ◈ তৃতীয়বা‌রের ম‌তো এশিয়া কাপ জেতা উ‌চিত বাংলাদেশের : কোচ নাভিদ নওয়াজ ◈ মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদের পদত্যাগ আজ—অন্তর্বর্তী সরকারে বড় পরিবর্তন! ◈ হজযাত্রীদের প্লেনের টিকিট থেকে আবগারি শুল্ক প্রত্যাহার করল এনবিআর ◈ মোহাম্মদপুরে জোড়া খুন: মা-মেয়ের সুরতহাল প্রতিবেদনে উঠে এলো লোমহর্ষক তথ্য ◈ এভারকেয়ারে নিবিড় পর্যবেক্ষণে খালেদা জিয়া, নতুন জটিলতা নেই: চিকিৎসক ◈ জাল দলিল শনাক্তের ৯ কৌশল: জমি কেনায় প্রতারণা এড়ানোর জরুরি নির্দেশনা ◈ যুব হকি বিশ্বকাপের চ্যালেঞ্জার বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় বাংলাদেশ দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন ◈ মানবাধিকারকে বিশ্বাসের একটি অংশ হিসেবে প্রচার করা উচিত: প্রধান উপদেষ্টা

প্রকাশিত : ১৩ নভেম্বর, ২০২৩, ০৪:০৬ দুপুর
আপডেট : ১৩ নভেম্বর, ২০২৩, ০৪:০৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

টাইটানিকের খাদ্য তালিকা এবার নিলামে

মুসবা তিন্নি: [২] ১১১ বছর আগে টাইটানিক ডুবে যাওয়ার পর এর ইতিহাসের কারণে এটি মানুষের জন্য সবচেয়ে আকর্ষণীয় একটি বিষয় এর প্রতিটি জিনিসে মানুষের আগ্রহ বহুগুণ। বিশেষজ্ঞদের মতে, টাইটানিক থেকে যারা বেঁচে গেছিলো তাদের কাছে থাকা অনেক কিছুই এখনো ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে, এগুলি একত্রিত করে কোনও সংগ্রহশালায় থাকা উচিত। কিছু জিনিস টাইটানিকের ধ্বংসস্তূপ থেকেও পাওয়া গেছিলো। সূত্র: দ্যা গার্ডিয়ান, আনন্দবাজার

[৩] এবার বহুমূল্যে নিলামে উঠেছে কালের নিয়মে সাদা থেকে লালচে রুপ নেয়া টাইটানিকের খাদ্যতালিকা বা মেনুকার্ড। তবে খাবারের নামগুলি এখনো পাঠযোগ্যই আছে। কার্ডের ডান দিকে লেখা, এপ্রিল ১১, ১৯১২! আর উপরে একটি লাল পতাকা, তার মাঝে সাদা তারা। এটি টাইটানিকের পতাকা। ১৯১২ সালের ১৪ এপ্রিল উত্তর আটলান্তিক মহাসাগরে একটি বিশাল বরফখন্ডের ধাক্কায় ফাটল ধরে ১৫০০ যাত্রীসহ ডুবে যায় টাইটানিকের। যারা লাইফবোটে জায়গা করতে পেরেছিলেন, তাদের মধ্যে কেউ কেউ হয়তো বেঁচে গেছিলেন তখন। এমনই কোনও যাত্রী টাইটানিক ছাড়ার আগে হয়তো একটি মেনু কার্ড স্মৃতি হিসেবে রেখে দিয়েছিলেন। ১১১ বছর পরে আজ এটা রহস্য। জাহাজডুবির তিন দিন আগের সেই মেনু কার্ড এ বার লন্ডনে নিলামে উঠেছে। দাম উঠেছে ৮৩ হাজার পাউন্ড। 

[৪] সেই মেন্যুকার্ডে থাকা ‘ভিক্টোরিয়া পুডিং’-এ এবার আগ্রহ জন্মেছে অনেকের। রাতের খাবার শেষে রাজকীয় মিষ্টিমুখের রেসিপিটিও জানা গেছে, ময়দা, ডিম, জ্যাম, ব্র্যান্ডি, আপেল, চেরি, চিনি ও বাহারি মশলা দিয়ে তৈরি হতো ওই পুডিং। এ ছাড়াও জাহাজ ডুবির রাতে নৈশভোজের শেষ খাদ্য তালিকা ছিল ফরাসি আইসক্রিম ও অ্যাপ্রিকট। সম্পাদনা: ইকবাল খান

এমটি/আইকে/এনএইচ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়