শিরোনাম
◈ বিপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান না হওয়ার সম্ভাবনা  ◈ দুটি ইস্যুতে উত্তপ্ত ঢাকা-দিল্লির কূটনৈতিক সম্পর্ক, বাড়ছে টানাপোড়েন ◈ কলকাতায় ভাঙচুরের ঘটনায় লিওনেল মেসি দায়ী: সু‌নিল গাভাস্কার ◈ ডিসেম্বরের মধ্যে পাঁচ ব্যাংকের আমানতকারীদের আমানত ফেরত দেওয়ার নির্দেশ গভর্নরের ◈ মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা ছাড়া ভারত বিজয় অর্জন করতে পারতো না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন ◈ সৌদিতে হলরুম ভাড়া করে নির্বাচনী সভা করায় কয়েকজন বাংলাদেশি আটক ◈ আনিস আলমগীরের নিঃশর্ত মুক্তি ও মামলা প্রত্যাহারের দাবি সিপিজের ◈ হিমালয়ের গভীরে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী জলবিদ্যুৎ ব্যবস্থা তৈরি করছে চীন ◈ ইউক্রেনের সাথে আপস প্রত্যাখ্যান করেছেন পুতিন ◈ ৩০০ আসনের লড়াই: আসন ছাড়ে অনীহা, জোট রাজনীতিতে বাড়ছে টানাপোড়েন

প্রকাশিত : ১৩ নভেম্বর, ২০২৩, ০৪:০৬ দুপুর
আপডেট : ১৩ নভেম্বর, ২০২৩, ০৪:০৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

টাইটানিকের খাদ্য তালিকা এবার নিলামে

মুসবা তিন্নি: [২] ১১১ বছর আগে টাইটানিক ডুবে যাওয়ার পর এর ইতিহাসের কারণে এটি মানুষের জন্য সবচেয়ে আকর্ষণীয় একটি বিষয় এর প্রতিটি জিনিসে মানুষের আগ্রহ বহুগুণ। বিশেষজ্ঞদের মতে, টাইটানিক থেকে যারা বেঁচে গেছিলো তাদের কাছে থাকা অনেক কিছুই এখনো ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে, এগুলি একত্রিত করে কোনও সংগ্রহশালায় থাকা উচিত। কিছু জিনিস টাইটানিকের ধ্বংসস্তূপ থেকেও পাওয়া গেছিলো। সূত্র: দ্যা গার্ডিয়ান, আনন্দবাজার

[৩] এবার বহুমূল্যে নিলামে উঠেছে কালের নিয়মে সাদা থেকে লালচে রুপ নেয়া টাইটানিকের খাদ্যতালিকা বা মেনুকার্ড। তবে খাবারের নামগুলি এখনো পাঠযোগ্যই আছে। কার্ডের ডান দিকে লেখা, এপ্রিল ১১, ১৯১২! আর উপরে একটি লাল পতাকা, তার মাঝে সাদা তারা। এটি টাইটানিকের পতাকা। ১৯১২ সালের ১৪ এপ্রিল উত্তর আটলান্তিক মহাসাগরে একটি বিশাল বরফখন্ডের ধাক্কায় ফাটল ধরে ১৫০০ যাত্রীসহ ডুবে যায় টাইটানিকের। যারা লাইফবোটে জায়গা করতে পেরেছিলেন, তাদের মধ্যে কেউ কেউ হয়তো বেঁচে গেছিলেন তখন। এমনই কোনও যাত্রী টাইটানিক ছাড়ার আগে হয়তো একটি মেনু কার্ড স্মৃতি হিসেবে রেখে দিয়েছিলেন। ১১১ বছর পরে আজ এটা রহস্য। জাহাজডুবির তিন দিন আগের সেই মেনু কার্ড এ বার লন্ডনে নিলামে উঠেছে। দাম উঠেছে ৮৩ হাজার পাউন্ড। 

[৪] সেই মেন্যুকার্ডে থাকা ‘ভিক্টোরিয়া পুডিং’-এ এবার আগ্রহ জন্মেছে অনেকের। রাতের খাবার শেষে রাজকীয় মিষ্টিমুখের রেসিপিটিও জানা গেছে, ময়দা, ডিম, জ্যাম, ব্র্যান্ডি, আপেল, চেরি, চিনি ও বাহারি মশলা দিয়ে তৈরি হতো ওই পুডিং। এ ছাড়াও জাহাজ ডুবির রাতে নৈশভোজের শেষ খাদ্য তালিকা ছিল ফরাসি আইসক্রিম ও অ্যাপ্রিকট। সম্পাদনা: ইকবাল খান

এমটি/আইকে/এনএইচ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়