শিরোনাম
◈ ২০২৫ সালের হজ: শীর্ষ ১০ দেশ ও কোটা নির্ধারণের প্রক্রিয়া ◈ ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট: রাজস্ব আদায়ের চাপ, জনজীবনে ব্যয়বৃদ্ধির শঙ্কা ◈ সড়কে গাছ ফেলে যানবাহনে ঘণ্টাব্যাপী দুর্ধর্ষ ডাকাতি: আহত অন্তত ২০ ◈ জাপান সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ প্রথমবারের মতো ইউরোপসেরা পিএসজি ◈ অপহরণ, প্রতারণা ও মৃত্যুভয়: ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের দিন দেশ ছাড়ার রোমহর্ষক গল্প শ ম রেজাউল করিমের (ভিডিও) ◈ গাজীপুরে অতিরিক্ত ডিআইজির মা-বাবাকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ডাকাতি, নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট ◈ আরও এক দফা কমলো জ্বালানি তেলের দাম ◈ গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সকল শহীদদের জন্য দোয়া চাইলেন তারেক রহমান ◈ সংগঠনের কেউ অপরাধ করলে অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী বিচার হবে : ডা. শফিকুর রহমান

প্রকাশিত : ১২ জুন, ২০২৪, ০৩:২০ রাত
আপডেট : ১২ জুন, ২০২৪, ০৩:২০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

তবু ইনজেকশন ভয় পায় না কে?

ইকবাল আনোয়ার

ইকবাল আনোয়ার: আমার কাছেও ছিলো। স্টিলের বাক্স। সেখানে নানা মাপের স্টিলের গোড়ালি দেওয়া নিডেল। থরে থরে কম বোর থেকে মোটা বোরএ সাজানো। কাচের সিরিন্স ছিলো দু’তিনটা। এ হলো প্রাথমিক থাকার জিনিষ ডাক্তারের থলেতে। বাসায় ডাক্তার এলেই, গরম পানি করার দরকার পরতো। মা-চাচিরা কী যে যত্নে পরিষ্কার এলমোনিয়াম পাত্রে গরম পানি করে এনে রাখতো ডাক্তারের সামনে। রোগীর অবস্থা বেহাল। এসব দেখে তার হার্ট বিট, ব্লাড প্রেসার এমনি বেশি, আরও বেড়ে যেতো। এই ভোঁতা নিডেলে ঘাই খাওয়া মানে,  মরাও এর চেয়ে ভালো। ফাঁসির দড়িতে ঝুলতে দেওয়াও ভালো। কাচের সিরিঞ্জে গরম পানি নিয়ে চিড়িৎ চিড়িৎ। তারপর ওষুধ নিয়ে জমদেবের মতো রাগী ডাক্তার এগিয়ে আসতো। চারপাঁচজন ঝাপটে ধরে থাকতো রোগীকে। শিশুদের অবস্থা কী? নির্যাতন। প্রতিদিনের ইনজেকশন দেওয়ার পর মনে হতো যাক বাবা বাঁচা গেছে। কিন্তু আবার আসতো সেই কালো কালকে। এখন ধারালো সুঁই। ওয়ানটাইম সব। কতো উন্নতি। তবু ইনজেকশন ভয় পায় না কে? ভাবি সেই দিনের কথা। ভয়াবহ নাজুক। লেখক: চিকিৎসক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়