খুররম জামান: [২] বাংলাদেশ ও ভারত উভয় পক্ষের নাগরিকদের চলাচলের সুবিধার্থে দ্বিপাক্ষিক সংশোধিত ভ্রমণ ব্যবস্থা (আরটিএ) আরও শক্তিশালী করতে সম্মত হয়েছে। উভয় পক্ষই জনগণের মধ্যে আদান-প্রদান অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
[৩] বুধবার নয়াদিল্লিতে ভারত-বাংলাদেশ কনস্যুলার সংলাপের চতুর্থ রাউন্ডে এই চুক্তিটি বিষয় উত্থাপিত হয়।
[৪] পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (দক্ষিণ এশিয়া) রোকেবুল হক এবং ভারতীয় প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন যুগ্ম সচিব (সিপিভি) ড. আমান পুরী।
[৫] ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে কনস্যুলার, ভিসা এবং পারস্পরিক আইনি সহায়তা সহযোগিতার বিষয়ে নিয়মিত যোগাযোগের মাধ্যমে মানুষের যোগাযোগকে শক্তিশালী করার উদ্দেশে ২০১৭ সালে ভারত-বাংলাদেশ কনস্যুলার ডায়ালগ মেকানিজম চালু করা হয়েছিল।
[৬] কনস্যুলার ইস্যু, ভিসা সংক্রান্ত বিষয়, প্রত্যাবাসন, এমএলএটি এবং প্রত্যর্পণ মামলা ইত্যাদি বিষয়ে সমন্বয় ও সহযোগিতা জোরদার করার জন্য উভয় পক্ষই প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তৃত আলোচনা করেছে।
[৭] তারা পারস্পরিক সুবিধাজনক তারিখে ঢাকায় পরবর্তী রাউন্ডের সংলাপ করতে সম্মত হয়েছেন। সম্পাদনা: সমর চক্রবর্তী
কেজে/এসিসি/এইচএ
আপনার মতামত লিখুন :