হাদিসে আছে মহান রাব্বুল আলামিন কিছু মানুষের দোয়া ফিরিয়ে দেন না অবশ্যই কবুল করেন।
এক : রোগীর দোয়া।
রোগাক্রান্ত ব্যক্তির দোয়া আল্লাহর কাছে বিশেষ গ্রহণযোগ্য। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘যখন তোমরা কোনো রোগীর কাছে যাও বা তাকে দেখতে যাও, তখন তাকে বলো যেন সে তোমার জন্য দোয়া করে। কারণ, তার দোয়া ফেরেশতাদের দোয়ার মতো’। (সুনান তিরমিজি, হাদিস : ৩,৫৯৮)
দুই : রোজাদারের দোয়া।
রোজাদারের দোয়া অত্যন্ত কার্যকর। নবী (সা.) বলেছেন,‘রোজাদারের দোয়া ইফতারের সময় ফিরিয়ে দেওয়া হয় না’। (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস: ১,৭৫৩)
তিন : মা বাবার দোয়া।
নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘তিনজনের দোয়া নিশ্চিতভাবে কবুল হয়। মজলুমের দোয়া, মুসাফিরের দোয়া ও পিতার সন্তানের জন্য দোয়া।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ১,৯০৫)।
চার : অনুপস্থিত ব্যক্তির জন্য দোয়া।
নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘যখন কোনো মুসলিম তার ভাইয়ের অনুপস্থিতিতে তার জন্য দোয়া করে, তখন ফেরেশতা বলে, ‘আমিন, তোমার জন্যও তাই হোক।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২,৭৩২)।