সাজ্জাদুল ইসলাম: [২] ইউক্রেনের সেনাপ্রধান জেনারেল ওলেক্সান্দার সাইরস্কি রোববার তিনি এ কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন. বলেছেন, রামিয়ার অব্যাহত হামলার মুখে অনেক জায়গা থেকে পিছু হটতে বাধ্য হচ্ছে তাদের সেনারা। সূত্র: বিবিসি
[৩] টেলিগ্রাম চ্যানেলে দেওয়া এক পোস্টে ইউক্রেনের সেনাপ্রধান বলেন, অনেক দিক থেকে রুশ বাহিনীর অব্যাহত হামলায় রণক্ষেত্রে পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটেছে। রাশিয়ার হামলার মুখে সম্প্রতি পূর্ব ইউক্রেনের দোনেৎস্ক অঞ্চলে বেশ কিছু অবস্থান থেকে সৈন্যদের প্রত্যাহার করা হয়েছে।
[৪] খবরে জানা যায়, অস্ত্র ও গোলাবারুদ সংকটে যুদ্ধে প্রতিনিয়তই ইউক্রেনের অবস্থান দুর্বল হচ্ছে। আর এই সুযোগই কাজে লাগাচ্ছে সৈন্য ও সামরিক দিক থেকে কিয়েভের চেয়ে শক্তিশালী রুশ বাহিনী।
[৫] যুদ্ধে ইউক্রেনকে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র ও অর্থ সহায়তা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কিয়েভকে নতুন করে অস্ত্র দেওয়া সংক্রান্ত ৬১ বিলিয়ন ডলারের একটি বিল কয়েক মাস আটকে থাকার পর গত সপ্তাহে তাতে অনুমোদন দিয়েছেন মার্কিন আইনপ্রণেতারা।এতে জরুরি প্রয়োজনীয় অস্ত্র ও গোলাবারুদ ইউক্রেনীয় বাহিনীর পাওয়া সম্ভব হবে দ্রুত।
[৬] ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে মতপার্থ্যক্যের জেরে গত ফেব্রুয়ারিতে পদত্যাগ করেন দেশটির সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান ভ্যালেরি জালুঝনি। এরপরই তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন জেনারেল ওলেক্সান্দার সাইরস্কি।
[৭] চলতি মাসের শুরুর দিকে জেনারেল সাইরস্কি সতর্ক করে বলেছিলেন, দেশের উত্তরাঞ্চলে যুদ্ধক্ষেত্রে ইউক্রেনীয় বাহিনীর জন্য সার্বিক পরিস্থিতি উল্লেখ করার মতো অবনতি ঘটেছে।
এসআই/এইচএ
আপনার মতামত লিখুন :