শিরোনাম
◈ টি-টোয়েন্টি সি‌রিজ খেল‌তে পাকিস্তানে যাচ্ছে বাংলাদেশ ◈ আমার স্বামী চায় আমি খোলামেলা জামা পরি: মডেল পিয়া বিপাশা ◈ বিচারকাজে বাধা ও হুমকি: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ ◈ ২০২৪ সালের ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্রধান উপদেষ্টার ঘর হস্তান্তর: সেনাবাহিনীর দক্ষতায় অর্ধেক খরচে সফল বাস্তবায়ন ◈ সংশোধন হচ্ছে আইন: সরকারি কর্মচারীকে তদন্ত ছাড়া আট দিনে চাকরিচ্যুত করা যাবে ◈ মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় হাসিনা সরকারের সাত মন্ত্রী এমপি’সহ আরো যারা আছেন ◈ বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল ◈ চীন-পাকিস্তানকে মাথায় রেখেই কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত? ◈ রেফারির গা‌য়ে বরফ ছুঁ‌ড়ে মারায় ৬ ম্যাচ নিষিদ্ধ হ‌লেন ‌রিয়াল ফুটবলার রুডিগার ◈ রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নে সংলাপ: রাজনৈতিক দলগুলো কোন প্রস্তাবেই শতভাগ একমত হয়নি

প্রকাশিত : ০৮ জুলাই, ২০২৪, ০৬:২৬ বিকাল
আপডেট : ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ০২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

স্মার্টফোনে সবচেয়ে বেশি আসক্ত ২৪ দেশের মানুষ

শিমুল চৌধুরী ধ্রুব: [২] ফোন ছাড়া এক মুহূর্ত থাকতে পারে না আজকের প্রজন্ম। তবে এই নেশায় কাবু শুধু ছোটরা নয়, বড়রাও। আট থেকে আশি সকলের হাতে একটা জিনিস খুবই কমন, সেটি হল স্মার্টফোন। বিশ্বে এমন কিছু দেশ আছে, যে দেশের মানুষ সবচেয়ে বেশি স্মার্টফোনে আসক্ত। সম্প্রতি ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় এমন কিছু দেশের নাম উঠে এসেছে। সূত্র: টাইমস অফ ইন্ডিয়া

[৩] এই গবেষণায় স্মার্টফোনে সব থেকে বেশি আসক্তির তালিকায় ২৪টি দেশের জনগনের কথা বলা হয়েছে। দেশগুলো হলো, চীন, সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, ব্রাজিল, দক্ষিণ কোরিয়া, ইরান, কানাডা, তুরস্ক, ইজিপ্ট, নেপাল, ইতালি, অস্ট্রেলিয়া, ইজরায়েল, সার্বিয়া, জাপান, ব্রিটেন, ভারত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রোমানিয়া, নাইজেরিয়া, বেলজিয়াম, সুইজারল্যান্ড, ফ্রান্স ও জার্মানি।

[৪] এর মধ্যে প্রথম দশ দেশে স্মার্টফোন ব্যবহার করা হয় সবথেকে বেশি। উক্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, চীনে মোবাইল ডিভাইস ও তার ব্যবহারকারীর সংখ্যা সবার থেকে বেশি। তা হওয়ার অন্যতম কারণ তাদের জনসংখ্যা এবং সেখানকার ইলেক্ট্রনিক্স পণ্যের বাজার।

[৫] দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সৌদি আরব। বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশগুলোর মধ্যে একটি সৌদি আরব। এখানেও স্মার্টফোন ব্যবহারের সংখ্যা বাকি দেশের থেকে অনেক বেশি। প্রথম তিনটি দেশই এশিয়ার হওয়ায় স্পষ্টতই বোঝা যায়, ইউরোপ এবং আমেরিকার থেকে বেশি স্মার্টফোন ব্যবহার হয় এই মহাদেশে।

[৬] আরেকটি পরিসংখ্যান বলছে, আমেরিকায় ৯৭ শতাংশ নাগরিকের কাছে মোবাইল বা মোবাইলের মতো ডিভাইস রয়েছে। প্রতি ৫ আমেরিকান নাগরিকদের মধ্যে একজনের কাছে রয়েছে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট কানেকশন।

[৭] স্লিকটেক্সটের রিপোর্ট অনুযায়ী, বিশ্বে ৪৮ শতাংশ স্মার্টফোন ব্যবহারকারী চিন্তায় পড়ে যান, যখন তাদের ফোনের ব্যাটারি ২০ শতাংশ বা তার নীচে নেমে যায়। যাকে নাম দেওয়া হয়েছে মনোফোবিয়া। ইন্টারনেট বা মোবাইল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার যে ভয়, তাকেই বলা হয় মনোফোবিয়া।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়