শিরোনাম
◈ নুর ইস্যুতে গণঅধিকার পরিষদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম ◈ কঠিন সমীকরণের সামনে বাংলাদেশ সুপার ফোরে যেতে ◈ গত অর্থবছরে ব্যয় সংকোচনে সরকারের ৫৬৮৯ কোটি টাকা সাশ্রয় ◈ মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য: প্রধান উপদেষ্টা ◈ যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমাতে চায় সরকার ◈ ঢাকার সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গের রেল যোগাযোগ বন্ধ ◈ মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধিদল ঢাকা আসছে আজ ◈ চীনা দূতাবাস কর্মকর্তাদের দক্ষিণ এশিয়ায় হস্তক্ষেপের অভিযোগ, ভারতকে সতর্ক থাকার আহ্বান তিব্বতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী সাংয়ের ◈ সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে ◈ ক্যালিফোর্নিয়ায় সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে তামাকের মতো সতর্কবার্তা প্রদর্শনের বিল অনুমোদন

প্রকাশিত : ১৫ এপ্রিল, ২০২৫, ০৬:০৬ বিকাল
আপডেট : ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১১:০০ রাত

প্রতিবেদক : এল আর বাদল

হঠাৎ বিসিবিতে দুদকের অভিযান, তিন‌টি বড় ধরণের অনিয়মের চিত্র উ‌ঠে এ‌লো

নিজস্ব প্রতি‌বেদক; বাংলা‌দেশ ক্রিকেট বো‌র্ডে ( বিসিবি) হঠাৎ হাজির দুদকের তিন কর্মকর্তা। ডিপিএলের খেলা না থাকা ও জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা জিম্বাবুয়ে সিরিজের কারণে সিলেটে থাকায় নীরব বিসিবিতে হঠাৎ যেন প্রাণ ফিরে এলো। সংবাদকর্মীদের মাঝে বেড়ে গেল ব্যস্ততা। সবারই মাঝে কৌতুহল! হঠাৎ কী কারণে বিসিবিতে দুদকের আগমন।

তবে তাদের কৌতূহল নিয়ে বেশিক্ষণ থাকতে হয়নি। একটু পরেই বিসিবিতে অভিযান পরিচালনা করার কারণ জানিয়েছেন দুদক কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান।

তিনি বলেন, ‘আমরা দুর্নীতি দমন কমিশনের মূল কার্যালয় থেকে এসেছি একটি অভিযোগের ভিত্তিতে। অভিযোগটির মুল বিষয় ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে বিভিন্ন বাছাই প্রক্রিয়ায় অবৈধ অর্থ অর্জনসহ নানাবিধ দুর্নীতি এবং নানাবিধ অভিযোগের ভিত্তিতে মুলত আজকের এনফোর্সমেন্ট অভিযানটি।

মাহমুদুল হাসান আরও বলেন, ‘আমাদের কাছে সুনির্দিষ্ট কিছু অভিযোগ ছিল তার মধ্যে আছে থার্ড ডিভিশন কোয়ালিফাইংয়ের ব্যাপারে। ২০২৩ সাল সহ বিগত বছরগুলোতে কিভাবে টিম নির্ধারণ হয়েছে সেটা দেখতে আমরা এসেছি। আগে আবেদনের জন্য ফি নির্ধারণ ছিল ৫ লক্ষ টাকা। তখন দুই অথবা তিনটা টিম এখানে আবেদন করতো, তা থেকে তারা বাছাই করতো দুইটা অথবা একটা টিম। কিন্তু এ বছর দেখা গেছে যে, ফি যখন এক লক্ষ টাকা করে দিল তখন ৬০টা টিম আবেদন করেছে। এটা হয়তোবা কিছু কারণ আছে। ব্যক্তিগত কোনো প্রভাব কিংবা বোর্ডের কোনো প্রভাব ছিল কিনা। বেশ কিছু ক্রাইটেরিয়া ছিল যেটা পাড়া-মহল্লার ক্লাবগুলো পক্ষে ফিলাপ করা সম্ভব ছিল না। এই জিনিসগুলো আমরা একটু যাচাই-বাছাই করে দেখব।

সবশেষ বিপিএলে রেকর্ড পরিমান অর্থের টিকিট বিক্রি করেছে বিসিবি। যা ছাড়িয়ে গেছে গত আট আসরের আয়কেও। এই বিষয়ে দুদকের মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘আরও একটা ব্যাপার ছিল যে টিকিট বিক্রির বিষয়টি। বিপিএলের তৃতীয় আসর থেকে দশম আসার পর্যন্ত জানেন যে.... বিসিবির অন্যান্য এর থেকে টিকিট সেলিং এর একটা ইনকাম আছে। সেখানে দেখা গেছে যে গত ৮ আসরে ১৫ কোটি টাকা আয় দেখানো হয়েছে। এবার যখন বিসিবি নিজেরা টিকিট বিক্রি করল এবার এগারোতম আসরে তখন দেখা গেল যে আয় ১৩ কোটি টাকা প্রায়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়