শিরোনাম
◈ মেসির গোলে কাজ হয়‌নি, বড় ব্যাবধা‌নে হে‌রে গে‌লো ইন্টার মায়ামি ◈ জনরোষ ঠেকাতে লুঙ্গি-গেঞ্জি-মাস্ক পরে বিমানবন্দরে যান আবদুল হামিদ, গোপনে তুলে দেওয়া হয় বিমানে ◈ রেকর্ড হ্যাটট্রিকসহ সরলথের চার গোল, জিত‌লো অ্যাথ‌লে‌তি‌কো মা‌দ্রিদ ◈ আরব আমিরাতের বিরু‌দ্ধে দুই ম‌্যা‌চের ‌টি- টো‌য়ে‌ন্টি খেল‌বে বাংলাদেশ  ◈ ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় চীনা জে-১০সি জেটের উত্থান: রাফায়েল ভূপাতিত, বিশ্বজুড়ে চীনা অস্ত্রপ্রযুক্তির চাহিদা বৃদ্ধি ◈ ৭১-এর প্রশ্ন মীমাংসা করতেই হবে, যুদ্ধাপরাধের সহযোগীদের ক্ষমা চাইতে হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ◈ জুলাই ঘোষণাপত্র না দেওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ◈ নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ ◈ সাভারে মেয়ের হাতে বাবা খুনের আসল ঘটনা নিয়ে যা জানা গেলো ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বিবৃতি

প্রকাশিত : ০৭ জুলাই, ২০২৪, ০৭:৪৯ সকাল
আপডেট : ০৫ মে, ২০২৫, ০৩:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ

তুরস্ককে থামিয়ে নেদারল্যান্ডস ২৪ বছর পর সেমিতে

ক্রীড়া ডেস্ক: তুরস্কের রূপকথা থামিয়ে ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালে পৌঁছেছে নেদারল্যান্ডস। শনিবার রাতে অনুষ্ঠিত টুর্নামেন্টের চতুর্থ কোয়ার্টার ফাইনালে তারা ২-১ গোলে তুরস্ককে হারিয়ে শেষ চারে পৌঁছায়। এর ফলে দুই যুগ পরে সেমিফাইনালে পৌঁছালো নেদারল্যান্ডস। সেমিফাইনালে তারা ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হবে। অন্য সেমিফাইনালে ফ্রান্স মোকাবেলা করবে স্পেনকে।

নেদারল্যান্ডস সর্বশেষ সেমিফাইনালে খেলেছিল ২০০০ সালে। ইতালির সঙ্গে টাইব্রেকারে হেরে তাদের সে সময় ফাইনাল খেলা হয়নি। এর আগে তারা সেমিফাইনালে খেলেছিল ১৯৮৮ সালে। অবশ্য সেবার তারা সোভিয়েত ইউনিয়নকে ২-০ গোলে হারিয়ে শিরোপাও জিতেছিল।

দুর্ভাগ্য তুরস্কের, আর সৌভাগ্য নেদারল্যােন্ডসের। আত্মঘাতি গোলে কপাল পুড়েছে তুরস্কের। আর সেই কপাল পোড়ানো গোলে বিজয়ের হাসি হেসেছে নেদারল্যান্ডস। ৭৬ মিনিটে তুরস্কের সেই কপাল পোড়ানো গোলটি হয় মার্ট মুলদুরের কারণে। 

ম্যাচে আধিপত্য বিস্তার করে প্রথমে গোল করেছিল তুরস্ক। ৩৫ মিনিটে সামেত আকেদিনের চমৎকার হেড থেকে পাওয়া গোলে তুরস্ক এগিয়ে গিয়েছিল। এক গোলে এগিয়ে থেকে তারা বিরতিতে গিয়েছিল। 

বিপুল সংখ্যক দর্শকের উপস্থিতি তুরস্ক দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণের ঢেউ তুলেছিল। কিন্তু শেষ সময়ে এসে তারা খেই হারিয়ে ফেলে। নেদারল্যান্ডস ক্রমে তাদের ওপর চাপ বাড়াতে থাকে। তার ধারাবাহিকতায় ছয় মিনিটের ব্যবধানে কপাল পোড়ে তুরস্কের। ছয় মিনিটের ব্যবধানে জোড়া গোল হজম করতে হয় তাদের। ৭০ মিনিটে  স্তেফান ডি ভির্জের গোলের ছয় মিনিট পর সেই আত্মঘাতি গোল হজম করে তারা। বলের জন্য ছুটেছিলেন নেদারল্যান্ডসের কোডি গাকপো। তাকে বাধা দিতে একই সঙ্গে পা বাড়িয়েছিলেন মার্ট মুুলদুর। দুইজনের সংঘাতের কারণে গাকপো বলে পা ছোয়াতে পারেননি। কিন্তু তার পা মুলদুরের পায়ে আঘাত করে। আর মুলদুরের পা লাগে বলে। এতে করে বলের দিক পরিবর্তন হয়ে যায়। যার কারণে তুরস্কের গোলরক্ষকের করার কিছু ছিল না।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়