শিরোনাম
◈ ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ না পাওয়া, টিউলিপ সিদ্দিক প্রসঙ্গ ও সাহায্য হ্রাস নিয়ে স্পষ্ট অবস্থান ◈ সচিবালয় অভিমুখে মিছিল: পুলিশের লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড, উত্তপ্ত প্রেস ক্লাব এলাকা ◈ কেউ চাকু‌রিজীবী, কেউ ব‌্যবসায়ী হ‌য়েও খে‌লেন বিশ্বম‌ঞ্চে, ক্লাব বিশ্বকা‌পে অকল্যান্ড সিটির গল্প ◈ গৌরনদীতে  বাসের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত-১ ◈ শেরপুরে যাত্রীবাহী বাসের সাথে মটরসাইকেলসংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই নিহত-১ ◈ কালীগঞ্জে সংঘর্ষে নিহত দুই কর্মী নিয়ে জামায়াত-বিএনপি ঠেলাঠেলী ◈ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের সূচি প্রকাশ, অ‌স্ট্রেলিয়া খেল‌বে সর্বোচ্চ ম্যাচ, কম ম্যাচ বাংলাদেশের ◈ লক্ষ্মীপুরে কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় আহত মসজিদ কমিটির সভাপতির মৃত্যু ◈ ঘোড়াশাল-পাঁচদোনা সড়কে ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ১ আহত ১০ ◈ গাজীপুরে বিএনপি'র আহ্বায়ক কমিটি বাতিলের দাবিতে দু’পক্ষের সংঘর্ষ

প্রকাশিত : ১৪ জুন, ২০২৫, ০৮:০২ রাত
আপডেট : ১৫ জুন, ২০২৫, ০৫:৫১ বিকাল

প্রতিবেদক : মহসিন কবির

ড. ইউনূস-তারেকের বৈঠক নিয়ে নতুন রাজনীতি, বিভক্ত রাজনৈতিক দলগুলো

মহসিন কবির: যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকে আগামী নির্বাচনের সময় নিয়ে সৃষ্ট অচলাবস্থার অবসান ঘটবে বলে অনেকে আশা করছেন বিএনপিসহ করেকটি রাজনৈতিক দল। তবে জামায়াত ও খেলাফত ইসলাম এ বৈঠকটি ভালো ভাবে নেননি। তার নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। এখনও ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারলে সংকট বাড়ার শঙ্কা দেখছেন কেউ কেউ।

জামায়াতে ইসলামী: প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একান্ত বৈঠকের পর উভয়পক্ষ যে যৌথ বিবৃতি দিয়েছে; সেটাকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির ব্যত্যয় বলে মনে করছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এর মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস একটি দলের প্রতি বিশেষ অনুরাগ প্রকাশ করেছেন, যা তার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন করেছে বলেও মনে করে দলটি।

শনিবার (১৪ জুন) সকালে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। পরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, শনিবার সকালে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের এক বৈঠক সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। এতে আমিরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমান সভাপতিত্ব করেন। বৈঠকে দেশের সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনার পর নিন্মোক্ত অভিমত ব্যক্ত করা হয়।

“১৩ জুন লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মাদ ইউনূস এর সাথে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এটাকে খুবই স্বাভাবিক মনে করে। ইতোমধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাথে পৃথক পৃথকভাবে এবং যৌথভাবে বৈঠক করেছেন।

তিনি বিগত ৬ জুন জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। তাঁর এই ঘোষণার পর লন্ডন সফরকালে একটি রাজনৈতিক দলের সাথে বৈঠক শেষে বিদেশে যৌথ প্রেস ব্রিফিং এবং বৈঠকের বিষয় সম্পর্কে যৌথ বিবৃতি প্রদান করা বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির ব্যত্যয় বলে আমরা মনে করি। এর মাধ্যমে তিনি একটি দলের প্রতি বিশেষ অনুরাগ প্রকাশ করেছেন, যা তার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন করেছে।

আমরা মনে করি, দেশে ফিরে এসে প্রধান উপদেষ্টার অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সাথে আলোচনা করে এ ব্যাপারে তাঁর অভিমত প্রকাশ করাই সমীচীন ছিল।’’

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস:  দেশের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা নিরসনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে অনুষ্ঠিত সাম্প্রতিক বৈঠককে সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ বলে আখ্যায়িত করেছে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস। তবে একইসঙ্গে এ বৈঠকে যৌথ বিবৃতি প্রকাশ নিয়ে উদ্বেগও জানিয়েছে দলটি।

এক যৌথ বিবৃতিতে দলটির আমীর মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক, সিনিয়র নায়েবে আমীর মাওলানা ইউসুফ আশরাফ ও মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘রাজনৈতিক সংকট নিরসনে নির্বাচনকালীন প্রক্রিয়া, বিচারিক অগ্রগতি ও কাঙ্ক্ষিত সংস্কার নিয়ে যেকোনো গঠনমূলক সংলাপ ও আলোচনা আমরা স্বাগত জানাই।’

নেতারা আরও জানান, এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে ড. ইউনূস নির্বাচন আয়োজনের সম্ভাব্য সময়সূচি ঘোষণা করলে খেলাফত মজলিস তা ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেছিল। তবে দলটির মতে, প্রয়োজনীয় সংস্কার ও বিচারিক অগ্রগতি নিশ্চিত করা গেলে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজন আরও বাস্তবসম্মত ও গ্রহণযোগ্য হবে।

গতকাল (১৩ জুন) অনুষ্ঠিত বৈঠকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকেও একই ধরনের প্রস্তাব এসেছে এবং প্রধান উপদেষ্টাও শর্তসাপেক্ষে ফেব্রুয়ারির সম্ভাবনা উন্মুক্ত রেখেছেন— যা নেতৃবৃন্দ একটি ইতিবাচক অগ্রগতি হিসেবে দেখছেন।

বে একই বিবৃতিতে নেতারা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, নির্দলীয় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে ড. ইউনূসের দায়িত্ব সকল রাজনৈতিক দলের প্রতি সমান আচরণ নিশ্চিত করা। কোনো একটি দলের নেতার সঙ্গে যৌথ বিবৃতি প্রকাশ তার নিরপেক্ষতা ও গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে এবং রাষ্ট্রীয় বৈষম্যের বার্তা দেয়।

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস আশা প্রকাশ করেছে, অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্ব ভবিষ্যতে আরও সতর্ক, ভারসাম্যপূর্ণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ভূমিকা পালন করবে, যাতে জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা পায় এবং একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিত হয়। বিবৃতির শেষাংশে নেতারা দেশের কল্যাণ কামনা করে বলেন, আল্লাহ আমাদের রাষ্ট্র ও জাতিকে সঠিক পথে পরিচালিত করুন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর: লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠককে ‘বাংলাদেশের জন্য বিজয়’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।ফখরুল বলেন, অত্যন্ত সৌহার্দমূলক পরিবেশে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে আগামী রমজানের আগেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে ফলপ্রসূ ঐকমত্য গঠিত হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত দেশের মানুষকে অনিশ্চয়তা থেকে মুক্তি দিয়ে একটি ‘নতুন আশার আলো’ এনে দিয়েছে।
 
তিনি বলেন, পুরো বাংলাদেশের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির সংযোগ ঘটিয়ে, এপ্রিলের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত সময় থেকে সরে এসে নির্বাচনের জন্য একটি যৌক্তিক সময়সীমা নির্ধারণের জন্য অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানাই। তিনি জনগণের প্রত্যাশা উপলব্ধি করে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।

সালাহউদ্দিন আহমদ: লন্ডন বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা ‘একটি দলের প্রতি বিশেষ অনুরাগ প্রকাশ করেছেন’ বলে জামায়াতে ইসলামী যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে, তার জবাব দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, কোনো দলের প্রতি অনুরাগ নয়, বরং ২০২৬ সালের রোজার আগে ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন হতে পারে বলে জামায়াতের আমির যে পরামর্শ দিয়েছিলেন, সেটার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত নির্বাচনের নতুন সময়সীমা সামঞ্জস্যপূর্ণ।

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, এই বৈঠক নিয়ে জামায়াতে ইসলামী যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে, তাতেই বলা আছে যে জামায়াতের আমির গত ১৬ এপ্রিল একটি বিদেশি মিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে ২০২৬ সালের রোজার আগে ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন হতে পারে বলে দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেছিলেন। ফলে লন্ডন বৈঠকের পর নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে যে ঘোষণা, তা জামায়াতের আমিরের দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ; এটা কোনো দলের প্রতি বিশেষ অনুরাগ প্রকাশ নয়।

শামসুজ্জামান দুদু: লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকটি বাংলাদেশের গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রাকে এক উচ্চমাত্রায় নিয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেন, লন্ডনের এই বৈঠক বাংলাদেশের জনগণের প্রত্যাশা ছিল। এবং এই বৈঠক স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। এই মিটিং বাংলাদেশের স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক শক্তিকে উৎসাহিত করেছে, আনন্দিত করেছে যে, আগামীতে গণতন্ত্র সঠিক পথে এগিয়ে যাবে।

শনিবার (১৪ জুন) জাতীয় প্রেস ক্লাবে জহুর হোসেন চৌধুরী হলে জনতার অধিকার পার্টির উদ্যোগে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

দুদু বলেন, দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হলেই গত জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থান পূর্ণতা পাবে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে একটি নির্বাচিত সরকার। জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া। গত ১৫ বছর দেশের জনগণ তাদের পছন্দের প্রার্থী ও পছন্দের মার্কাকে ভোট দিতে পারেনি।

হাসনাত আব্দুল্লাহ: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকে নির্বাচনের সময় যেভাবে গুরুত্ব পেয়েছে, অভ্যুত্থান-পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ আকাঙ্ক্ষা বিচার ও সংস্কার সেভাবে প্রাধান্য পায়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।

শুক্রবার (১৩ জুন) ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে এক পোস্টে তিনি এ হাতাশার কথা জানান। পোস্টে হাসনাত লেখেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের বৈঠককে আমরা ইতিবাচকভাবে দেখি। জাতীয় ঐক্যমত্যের প্রশ্নে, দেশের স্বার্থে সরকারের সাথে সকল রাজনৈতিক দলের এমন সুসম্পর্কই কাম্য।’

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট অলি আহমদ গণমাধ্যমকে বলেছেন, আমি প্রত্যাশা করি, দুজনের আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতা হয়ে থাকলে সুন্দর কিছু বেরিয়ে আসবে এবং দেশের জনগণ উপকৃত হবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখের আগে একশ ভাগ না হলেও পঞ্চাশভাগ সংস্কার হলেও আমি মনে করব খুব ভালো কাজ হয়েছে।

বৈঠক প্রসঙ্গে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক গণমাধ্যমকে বলেছেন, আমাদের নির্বাচন নিয়ে যে অনিশ্চয়তা, সন্দেহ ও অবিশ্বাস তৈরি হয়েছিল, এ বৈঠকের মধ্য দিয়ে তা মোটামুটি একটা বোঝাপড়ার জায়গায় আসা গেল। সেদিক থেকে এটা সফল হয়েছে।

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ই সবচেয়ে উপযুক্ত হবে। এর পরে দেশের আবহাওয়া প্রতিকূল থাকে। তা ছাড়া বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষা হয়। নির্বাচনের জন্য এর পরের সময়টা উপযুক্ত নয়।

শুক্রবার যুক্তরাজ্যে সফররত অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকের প্রতিক্রিয়ায় প্রথম আলোকে এসব কথা বলেন জোনায়েদ সাকি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়