শিরোনাম
◈ অনিশ্চয়তায় ভারত ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর ◈ বিচার চলাকালীন আইন করে আ. লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে: নাইদ ইসলাম (ভিডিও) ◈ ফজলুর রহমানের বক্তব্য সরকার সমর্থন করে না: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ◈ আদানির বকেয়া উল্লেখযোগ্য পরিমাণ কমিয়েছে বাংলাদেশ ◈ অপতথ্য ছড়াতে আ.লীগ সহায়তা করছে ভারতীয় মিডিয়াকে: প্রেস সচিব ◈ ফারাক্কা ব্যারাজ চালুর ৫০ বছর: পদ্মাসহ বাংলাদেশের নদনদীতে কী প্রভাব পড়েছে? ◈ আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ: জড়ো হচ্ছেন এনসিপির নেতা-কর্মীরা, মঞ্চে বক্তব্য শুরু ◈ অতিদ্রুত আ. লীগের সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করতে হবে: নাহিদ ◈ সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে মিনি আয়নাঘরের সন্ধান, উঠে এল নির্যাতনের ভয়াবহ তথ্য ◈ দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয় আটক

প্রকাশিত : ২১ অক্টোবর, ২০২৪, ০১:৫৯ দুপুর
আপডেট : ৩০ মার্চ, ২০২৫, ০৯:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আইনজীবী জেড আই খান পান্নার হাইকোর্টে আগাম জামিন

রাজধানীর খিলগাঁও থানায় দায়ের করা হত্যা চেষ্টা মামলায় সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্নাকে আগাম জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। মামলার পুলিশ রিপোর্ট দেওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি জামিনে থাকবেন।

সোমবার (২১ অক্টোবর) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও  বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে জেড আই খান পান্নার পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম, আইনজীবী আলী আহমেদ খোকন, আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির, আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেনসহ অনেকে।

গতকাল রাজধানীর খিলগাঁও থানায় দায়ের করা হত্যা চেষ্টা মামলায় সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না হাইকোর্টে আগাম জামিন চেয়ে আবেদন করেন।

গত বৃহস্পতিবার ১৭ অক্টোবর সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্নার বিরুদ্ধে রাজধানীর খিলগাঁও থানায় হত্যা চেষ্টা  মামলা হয়।

এ মামলায় আসামি হিসেবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানসহ ১৮০ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। আইনজীবী জেড আই খান পান্না এ মামলার ৯৪ নম্বর আসামি।

গত ১৯ জুলাই ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় আহাদুল ইসলাম নামে একজনকে গুলি ও মারধর করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা হয়। গত ১৭ অক্টোবর মামলাটি করেন আহাদুলের বাবা মো. বাকের।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ১৯ জুলাই খিলগাঁওয়ের মেরাদিয়া বাজারের পশ্চিমে শুক্কুর আলী গার্মেন্টস মোড়ে ছাত্রজনতার আন্দোলনে অংশ নেন বাদী মো. বাকেরের ছেলে মো. আহাদুল ইসলাম। এ সময় পুলিশ, বিজিবি, র‍্যাবসহ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠন এবং ১৪–দলীয় জোটের নেতা–কর্মীরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রসহ ককটেল ও সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ ঘটান এবং আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলি চালান। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতার শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকে নসাৎ করার জন্য হত্যার উদ্দেশ্যে এ গুলি চালানো হয় বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়। সেখানে আহাদুল ইসলাম বাঁ পায়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে রাস্তায় পড়ে যান। সন্ত্রাসীরা তাকে পরে আরও লাঠিপেটা করেন। আহাদুলকে প্রথমে স্থানীয় একটি ক্লিনিক, পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়