শিরোনাম
◈ ইউ‌রোপা লি‌গে জি‌তে গে‌লো ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ◈ টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিনে মালামাল পাঠানোর নামে ৪০০ বস্তা সিমেন্ট মিয়ানমারে পাচার, ট্রলারসহ তিন মাঝিমাল্লা নিখোঁজ ◈ নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিলসহ চার দাবিতে সরকারকে চাপে রাখতে শ‌নিবার ঢাকায় সমা‌বেশ হেফাজতের ◈ পুলিশ সদস্যকে প্রেমের জেরে হত্যা, স্ত্রীসহ গ্রেফতার ৬ ◈ পাক সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি ভারতকে, ‘আক্রান্ত হলে কঠিন জবাব’ ◈ বিকৃত যৌ'না'চারের নামে নির্যাতন ও পর্নোগ্রাফি, দুই নারী গ্রেফতার (ভিডিও) ◈ ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ১০০০ মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা ◈ ৫ মে লন্ডন থেকে দেশে ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া ◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ আগামীকাল ◈ ‘নারীর দিকে তাকানোর ঘটনা নিয়ে’ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ, ইউএনও-ওসিসহ আহত ২০

প্রকাশিত : ২০ নভেম্বর, ২০২৪, ০৩:১৮ রাত
আপডেট : ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ০৯:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এক অজু দিয়ে একাধিক নামাজ পড়া যাবে কিনা!

অজু থাকলেও রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রত্যেক সালাতে নতুন করে অজু করে নিতেন। কিন্তু সাহাবায়ে কেরাম অজু না ভাঙা পর্যন্ত এক অজুতে কয়েক ওয়াক্ত সালাত আদায় করতেন। তবে মক্কা বিজয়ের দিন রাসুলুল্লাহ (সা.) এক অজুতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেছিলেন। সুতরাং অজু থাকলে এক অজুতে একাধিক নামাজ পড়া জায়েজ আছে। তবে নতুন করে অজু করে নেওয়া উত্তম। এ বিষয়ে বর্ণিত কয়েকটি হাদিস হলো-

আমর ইবন আমির আনসারি (রহ.) বলেন, আমি আনাস ইবন মালিক (রা.)-কে বলতে শুনেছি : নবী (সা.) প্রত্যেক নামাজের ওয়াক্তে নতুন করে অজু করতেন। আমি আনাস (রা.)-কে প্রশ্ন করলাম, আপনারা কী করেন? তিনি বলেন, আমাদের অজু নষ্ট না হলে একই অজুতে আমরা সব ওয়াক্তের নামাজ আদায় করে করে নিই। (তিরমিজি, হাদিস : ৬০)

অন্য হাদিসে এসেছে, আনাস (রা.)  বলেন, নবী (সা.) প্রত্যেক সালাতের সময় অজু করতেন। আমি বললাম : আপনারা কী করতেন? তিনি বললেন, হাদাস (অজু ভঙের কারণ) না হওয়া পর্যন্ত আমাদের (আগের) অজু যথেষ্ট হতো। (বুখারি, হাদিস : ২১৪)

রাসুলুল্লাহ (সা.) একই অজুতে সব নামাজ আদায় করার কথাও হাদিসে এসেছে। সুলাইমান ইবনু বুরাইদা (রা.) থেকে তাঁর পিতার সূত্রে থেকে বর্ণিত, তিনি (বুরাইদা) বলেন, নবী (সা.) প্রতি ওয়াক্তের নামাজের জন্য নতুনভাবে অজু করতেন। তিনি মক্কা বিজয়ের দিন একই অজু দিয়ে সব ওয়াক্তের নামাজ আদায় করলেন এবং মোজার ওপর মাসাহ করলেন। উমর (রা.) বলেন, আপনি এমন একটি কাজ করলেন যা ইতোপূর্বে কখনো করেননি। রাসুল (সা.) বলেন, আমি ইচ্ছা করেই (উম্মতের সুবিধার জন্য) এটা করলাম। (তিরমিজি, হাদিস : ৬১)

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়