শিরোনাম
◈ শহীদ ওসমান হাদির জানাজার সময় পরিবর্তন, বিশেষ নিরাপত্তা নির্দেশনা জারি ◈ ওসমান হাদির মরদেহ দেখার সুযোগ থাকবে না ◈ কারো নির্দেশনা বা প্ররোচনায় পা দিবেন না: ইনকিলাব মঞ্চ ◈ ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবি মোতায়েন ◈ কল‌ম্বিয়ায় ফুটবল ম্যাচে ভয়াবহ সহিংসতা, আহত ৫৯ ◈ সন্ত্রাসীর গু‌লি‌তে নিহত ওসমান হাদির জন‌্য বিসিবি-বাফুফের শোক ◈ সিসিইউতে বেগম জিয়া: বিশেষ চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে, জানালেন ডা. জাহিদ ◈ দেশে পৌঁছেছে ওসমান হাদির মরদেহ, যে নির্দেশনা দিলো ইনকিলাব মঞ্চ ◈ সাংবাদিকদের পাশে থাকার আশ্বাস সরকারের, দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তির ঘোষণা ◈ ছায়ানট ভবনে তাণ্ডব: কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা (ভিডিও)

প্রকাশিত : ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫, ১১:০৫ দুপুর
আপডেট : ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫, ১২:১৭ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইসরায়েলের কাছ থেকে প্রায় ২৮ হাজার কোটি টাকার উন্নত অস্ত্র কিনছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

মধ্যপ্রাচ্যের প্রভাবশালী মুসলিম রাষ্ট্র সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) দখলদার ইসরায়েলের সঙ্গে গোপনে একটি বড় অস্ত্র কেনার চুক্তি করেছে। চুক্তির আর্থিক মূল্য ২ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৮ হাজার কোটি টাকা।

ফরাসি সংবাদমাধ্যম ইন্টেলিজেন্স অনলাইন প্রথম এই গোপন চুক্তির তথ্য প্রকাশ করে। পরে বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ আরব তাদের প্রতিবেদনে বিষয়টি তুলে ধরে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলের অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এলবিট সিস্টেমের সঙ্গে অত্যন্ত গোপনীয়তার মধ্য দিয়ে এই চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। গত মাসে এলবিট সিস্টেম ২ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের একটি বড় চুক্তির কথা জানালেও তখন দেশটির নাম প্রকাশ করা হয়নি।

জানা গেছে, আমিরাত এলবিট সিস্টেমের উন্নত সংস্করণের ‘জে-মিউজিক এয়ারক্রাফট প্রোটেকশন সিস্টেম’ কিনছে। এই প্রযুক্তি লেজারভিত্তিক এবং বিমান লক্ষ্য করে ছোড়া সারফেস-টু-এয়ার মিসাইলের সেন্সর অকার্যকর করতে সক্ষম।

ইসরায়েলি সরকারের অনুমোদনে এই প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি সংযুক্ত আরব আমিরাতেই উৎপাদন করা হবে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

চুক্তিটির মেয়াদ আট বছর এবং এটিকে ইসরায়েলের ইতিহাসের দ্বিতীয় বৃহত্তম অস্ত্র রপ্তানি চুক্তি হিসেবে দেখা হচ্ছে। প্রতিরক্ষা প্রযুক্তির সংবেদনশীলতার কারণে চুক্তির বেশিরভাগ তথ্য এখনও প্রকাশ করা হয়নি।

এদিকে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ও অক্সফামের মতো আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো এই চুক্তির কঠোর সমালোচনা করেছে। তাদের আশঙ্কা, এ ধরনের অস্ত্র চুক্তি বেসামরিক মানুষের ক্ষতির ঝুঁকি বাড়াতে পারে এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন লঙ্ঘনের সম্ভাবনাও তৈরি করতে পারে।

সূত্র: জনকণ্ঠ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়