শিরোনাম
◈ যুদ্ধবিরতির পর গাজায় ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় হামলা, নিহত অন্তত ২০ ফিলিস্তিনি ◈ অনুমতি ছাড়াই সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করার ক্ষমতা পাচ্ছে দুদক ◈ ঘুমন্ত স্ত্রী-সন্তানসহ ৬ জনের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন, দুজনের মৃত্যু ◈ ভেস্তে যাওয়ার দ্বারপ্রান্তে যুদ্ধবিরতি: গাজায় ‘শক্তিশালী’ হামলা চালানোর নির্দেশ নেতানিয়াহুর ◈ সোনার দাম একলাফে কমলো সাড়ে ১০ হাজার টাকা ◈ ইতালিতে রেসিডেন্স পারমিট পাওয়ায় শীর্ষ তিনে বাংলাদেশিরা ◈ গাজায় ইসরাইলপন্থী পক্ষপাতের অভিযোগে নিউইয়র্ক টাইমস বয়কটের ঘোষণা ১৫০-রও বেশি লেখক ও শিল্পীর ◈ বিপুলসংখ্যক জামিন প্রশ্নে তিন বিচারপতির কাছে কোনো ব্যাখ্যা নয়, তথ্য চাওয়া হয়েছে: সুপ্রিম কোর্ট ◈ ক্ষোভে জ্বলছে ভারতীয়রা : পাক জেনারেলকে ড. ইউনূসের দেওয়া উপহারের মানচিত্রে ভারতের সাত রাজ্য! ◈ জটিলতা কাটেনি গণভোটের সময় নিয়ে, দুই মেরুতে বিএনপি-জামায়াত

প্রকাশিত : ২৬ অক্টোবর, ২০২৫, ০৯:০৭ সকাল
আপডেট : ২৯ অক্টোবর, ২০২৫, ১০:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়ার ভিসা পেতে ব্যাংকে কত টাকা দেখাতে হবে, কীভাবে সাজাবেন ফাইনান্সিয়াল ডকুমেন্টস

বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে অনেকেই অস্ট্রেলিয়ার ভিজিটর ভিসা (Subclass 600) এর জন্য আবেদন করছেন। তবে অনেকের মনেই প্রশ্ন— ভিসা পেতে ব্যাংকে কত টাকা দেখাতে হবে, আর কীভাবে ফাইন্যান্সিয়াল ডকুমেন্টস সাজাতে হবে?

বিশেষজ্ঞদের মতে, অস্ট্রেলিয়া ভিজিটর ভিসা আবেদনকারীর ফাইনান্সিয়াল অবস্থান যত শক্তিশালীভাবে উপস্থাপন করা যায়, ভিসা অনুমোদনের সম্ভাবনাও তত বেশি থাকে। তাই আবেদনকারীর ব্যাংক ব্যালেন্স, ট্যাক্স প্রোফাইল, প্রপার্টি ভ্যালুয়েশন সার্টিফিকেটসহ সামগ্রিক আর্থিক স্থিতি স্পষ্টভাবে দেখানো জরুরি।

এখনই অস্ট্রেলিয়ার ভিসা আবেদন করার সবচেয়ে উপযুক্ত সময় বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ ডিসেম্বর ও জানুয়ারির উৎসব মৌসুমে (ক্রিসমাস ও নিউ ইয়ারে) দেশটিতে পর্যটকদের ভিড় বাড়ে এবং এই সময় ভিসা অনুমোদনের হারও তুলনামূলক বেশি থাকে।

অভিজ্ঞ ভিসা কনসালট্যান্টদের মতে, আপনি যদি একা ভ্রমণে যান এবং ১০-১২ দিনের জন্য অস্ট্রেলিয়া সফরের পরিকল্পনা করেন, তাহলে অন্তত ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকার ব্যাংক ব্যালেন্স দেখানো উচিত। কারণ, আপনি যে খরচের পরিকল্পনা করছেন তার তিন থেকে চার গুণ পরিমাণ অর্থ আপনার অ্যাকাউন্টে থাকা প্রয়োজন, যাতে প্রমাণ হয় যে আপনি স্বাচ্ছন্দ্যে ভ্রমণ ব্যয় বহন করতে পারবেন।

তারা আরও বলেন, যদি আবেদনকারী ব্যবসায়ী হন, তবে কারেন্ট অ্যাকাউন্টের লেনদেন, ট্যাক্স রিটার্ন, প্রপার্টি ভ্যালুয়েশন সার্টিফিকেট এবং অন্যান্য আর্থিক প্রমাণ সংযুক্ত করলে ভিসা অনুমোদনের সম্ভাবনা আরও বেড়ে যায়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, অনেকেই আবেদন করার সময় ট্যাক্স ডকুমেন্ট সংযুক্ত না করায় ভিসা প্রত্যাখ্যাত হন। অথচ অস্ট্রেলিয়া দূতাবাস ট্যাক্স প্রোফাইলকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে থাকে।

সুতরাং, আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত অর্থ, নিয়মিত ট্যাক্স রিটার্ন, স্থিতিশীল আয় ও সম্পদের প্রমাণ থাকলে অস্ট্রেলিয়ার ভিজিটর ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়