শিরোনাম
◈ ১৮ জুলাই নতুন দিবস ঘোষণা ◈ ডিসি-এসপি কমিটি ও ইভিএম বাদ, ভোটকেন্দ্র স্থাপনে নতুন নীতিমালা জারি করলো ইসি ◈ বাংলাদেশে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স: কীভাবে পাবেন, কী কী শর্ত মানতে হবে? ◈ এবার থাইল্যান্ড থেকে ভারতগামী বিমানে ১৬ টি সাপ, এরপর যা ঘটল ◈ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফোনালাপ নিয়ে এবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের বার্তা ◈ স্ত্রীসহ তারিক সিদ্দিক ও বসুন্ধরার আকবর সোবহানকে দুদকে তলব ◈ চুন্নুসহ বহিষ্কার হচ্ছেন জাপা’র ৭ নেতা, মহাসচিব হচ্ছেন কে? ◈ স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামানের জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ◈ আমি মনে করি না আমাদের সমাজে কোটিপতি থাকা উচিত: জোহরান মামদানি ◈ যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসের ফোনালাপ

প্রকাশিত : ৩০ জুন, ২০২৫, ১১:১২ দুপুর
আপডেট : ০১ জুলাই, ২০২৫, ১২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অত্যাধুনিক জে-১০সি যুদ্ধবিমান চীন থেকে কেনা প্রসঙ্গে এবার মুখ খুললো ইরান

সম্প্রতি ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর ইরান তার আকাশ প্রতিরক্ষা শক্তি বাড়াতে নানা উদ্যোগ নিচ্ছে বলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে গুঞ্জন ছড়িয়েছে। কিছু আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে দাবি করেছে, ইরান চীনের কাছ থেকে অত্যাধুনিক জে-১০সি যুদ্ধবিমান কেনার বিষয়ে চুক্তি করেছে। ভারত-চীন সীমান্ত সংঘাতে কার্যকরভাবে ব্যবহৃত হওয়ায় এই যুদ্ধবিমান নিয়ে আগ্রহ বাড়ে এবং খবরটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।

তবে ইরান সরকার এই তথ্য সরাসরি অস্বীকার করেছে। তারা জানিয়েছে, চীনের কাছ থেকে যুদ্ধবিমান কেনার বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি এবং এ সংক্রান্ত সংবাদ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। ইরানের সংবাদ মাধ্যম মেহের নিউজের খবরে এ কথা জানানো হয়। 

শনিবার (২৮ জুন) ইরানের একটি বিশ্বস্ত সূত্র গণমাধ্যমকে জানায়, চীনের একটি সংবাদমাধ্যমকে কেন্দ্র করে কিছু আন্তর্জাতিক রিপোর্ট দাবি করেছে, ইরানি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আজিজ নাসিরজাদেহ তার বেইজিং সফরে জে-১০সি কেনার বিষয়ে আলোচনা করেছেন। এটি মিথ্যা এবং ইহুদি সন্ত্রাসী রাষ্ট্রের ছড়ানো প্রোপাগান্ডা।

প্রসঙ্গত, ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরপরই ইরানি প্রতিরক্ষামন্ত্রী চীন সফর করেন। এরপরই এই গুজব ছড়াতে থাকে যে, তিনি যুদ্ধবিমান কেনার উদ্দেশ্যে চীন গেছেন।

তবে সংশ্লিষ্ট সূত্রের ব্যাখ্যায় জানা যায়, এই সফরের প্রকৃত উদ্দেশ্য ছিল সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার (এসসিও) প্রতিরক্ষামন্ত্রীদের সম্মেলনে অংশগ্রহণ এবং দ্বিপাক্ষিক নিরাপত্তা সহযোগিতা, কৌশলগত সম্পর্ক জোরদার করা ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা নিয়ে আলোচনা। অস্ত্র ক্রয় এই আলোচনার অংশ ছিল না।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়