শিরোনাম
◈ জামিন স্থগিত সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের ◈ চট্টগ্রা‌মে মিরাজ তাণ্ডব, জিম্বাবু‌য়ের বিরু‌দ্ধে দ্বিতীয় টে‌স্টে ইনিংস ব্যবধানে জিতলো বাংলাদেশ ◈ উত্তরায় চাঞ্চল্যকর অপহরণের ঘটনায় প্রাইভেট কারসহ দুই অপহরণকারী গ্রেফতার ◈ সম্ভাব্য তারিখ জানা গেল ঈদুল আজহার ◈ নির্বাচনী কোন ধরনের ঐক্য বা জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি: নাহিদ ইসলাম (ভিডিও) ◈ টুঙ্গিপাড়াসহ বিভিন্ন জায়গায় থাকা শেখ পরিবারের জমি জব্দের আদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৪ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ বিদ্যুৎ আমদানিতে আদানির ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক ◈ হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন ◈ আবারও ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে গোলাগুলি

প্রকাশিত : ১৫ জানুয়ারী, ২০২৫, ১২:৫২ রাত
আপডেট : ৩০ এপ্রিল, ২০২৫, ০৬:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এবার পাকিস্তানে বিশাল এক স্বর্ণের খনির সন্ধান!

পাকিস্তানে বিশাল এক স্বর্ণের খনির সন্ধান পাওয়া গেছে। সিন্ধু নদের পাঞ্জাব অংশের অববাহিকা এলাকা এই খনিতে অন্তত ২৮ লাখ ভরি স্বর্ণ মজুত আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

পাঞ্জাব প্রদেশের সাবেক খনিজ সম্পদ মন্ত্রী ইব্রাহিম হাসান মুরাদ এই সংবাদের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তারউদ্ধৃতি দিয়ে ভারতীয় ও পাকিস্তানের বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। তিনি বলেছেন, মজুত স্বর্ণ প্রক্রিয়াজাত করলে এর মূল্য দাড়াবে ৮ হাজার কোটি রুপি। এতে দেশের সংকটে জর্জরিত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করবে। 

তিনি জানিয়েছেন, পাকিস্তানের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ১২৭ স্থানে খনন করে এই স্বর্ণের সন্ধান পেয়েছে। 

গত ১০ জানুয়ারি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক বার্তায় ইব্রাহিম হাসান মুরাদ বলেন, ‘সিন্ধু নদের পাঞ্জাব অংশের অববাহিকায় ৩২ কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত এই খনিতে অন্তত ২৮ লাখ ভরি (প্রায় ৩৩ টন) স্বর্ণ মজুত রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বর্তমান বাজারে এই পরিমাণ স্বর্ণের দাম ৮ হাজার কোটি পাকিস্তানি রুপি।

তিনি আরও বলেন, ‘পাকিস্তানের ভূতাত্ত্বিক গবেষণা সংস্থা জিওলজিক্যাল সার্ভে অব পাকিস্তান (জিএসপি) এই জরিপ পরিচালনা করেছে। সিন্ধু নদের পাঞ্জাবের তীরবর্তী অঞ্চলের ১২৭টি জায়গার নমুনা সংগ্রহ ও তা পরীক্ষার মাধ্যমে এই সিদ্ধান্তে এসেছে জিএসপি।’ 

পাকিস্তানের ভূতাত্ত্বিক জরিপের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, সিন্ধু নদের তলদেশ থেকে প্রায় ৬০০ বিলিয়ন রুপি মূল্যের স্বর্ণ উত্তোলন সম্ভব।

বিশেষজ্ঞদের মতে, হাজার হাজার বছর ধরে হিমালয় থেকে সিন্ধু নদের স্রোতের সঙ্গে ভেসে আসা সোনার কণা নদীর তলদেশে জমা হয়ে এই মজুত তৈরি করেছে, যাকে ‘প্লেসার ডিপোজিশন’ বলা হয়।

ইব্রাহিম হাসান মুরাদ জানিয়েছেন, কেবল অ্যাটক জেলায় ৩২ কিলোমিটার এলাকা জুড়েই প্রায় ৩২ দশমিক ৬ মেট্রিক টন সোনা থাকতে পারে। স্থানীয় বাসিন্দারা দীর্ঘদিন ধরে সিন্ধু নদ থেকে সোনার কণা সংগ্রহ করলেও ২০২৪ সালে পাঞ্জাব সরকার নদী থেকে সোনা উত্তোলনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে এবং অবৈধ খনন বন্ধে ১৪৪ ধারা জারি করে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়