শিরোনাম
◈ মার্কিন প্রেসিডেন্টের মুখ থেকে বর্ণবাদের দুর্গন্ধ, ইলহান ওমরকে আবর্জনা বললেন ‌ডোনাল্ড ট্রাম্প ◈ বেগম খালেদা জিয়ার জন্য সারাদেশে দোয়া ও প্রার্থনার আহ্বান জানিয়েছে সরকার  ◈ পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা এনওসি পাচ্ছে না, বিপাকে পড়তে পা‌রে বিপিএল  ◈ বাফুফে ৪ কোটি টাকার বেশি আয় কর‌লো এশিয়ান কাপ বাছাই’র তিন ম্যাচ থেকে ◈ এবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের সব কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে রিট ◈ রাজনী‌তি‌তে চল‌ছে সমীকরণ, জোটে যাওয়া নিয়ে এনসিপিতে নানা মত ◈ বিপিএলে নোয়াখালী‌তে খেল‌বেন মোহাম্মদ নবি, সিলেটে সালমান  ◈ বাংলাদেশে পথকুকুর বা বিড়াল হত্যায় কী শাস্তি রয়েছে? ◈ মে‌ক্সি‌কোর বিশ্বকাপ স্টেডিয়ামের পাশে শত শত ব্যাগে মানুষের দেহাবশেষ উদ্ধার ◈ চি‌কিৎসাধীন খালেদা জিয়ার অবস্থা অপরিবর্তিত, তবে ওষুধে রেসপন্স করছেন

প্রকাশিত : ০১ ডিসেম্বর, ২০২৫, ০৮:০১ রাত
আপডেট : ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫, ০১:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভোক্তা অধিদপ্তরে তলবের পর ডা. এজাজের কঠোর সিদ্ধান্ত

শোবিজের জনপ্রিয় মুখ ডা. এজাজুল ইসলাম। যিনি ডা. এজাজ নামেই বেশি পরিচিত। বৈচিত্রময় চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকের হৃদয় জয় করেছেন তিনি। বিশেষ করে প্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের বহু নাটক ও সিনেমায় তার চরিত্রগুলো এখনো দর্শকদের আনন্দ দেয়। সম্প্রতি এই অভিনেতা জানালেন বাজে এক অভিজ্ঞতার কথা। প্রকাশ করলেন ক্ষোভও।

খাঁটি-ঘি নামে একটি অনলাইন প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনে যুক্ত থাকার পর ভোক্তা অধিদপ্তরে তলব এবং গ্রাহকদের প্রতারণার অভিযোগে হতাশ হয়েছেন তিনি। শেষ পর্যন্ত স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, জীবনে আর কখনও খাদ্যপণ্যের কোনো বিজ্ঞাপন করবেন না।

একজন ক্ষতিগ্রস্ত ক্রেতা গণমাধ্যমকে জানান, অনলাইনে নানা বিজ্ঞাপন দেখেও তিনি ভরসা পাননি। কিন্তু ডা. এজাজকে ঘিয়ের প্রচার করতে দেখে বিশ্বাস করে কিনেছিলেন। পরে পণ্যের মান নিম্নমানের হওয়ায় প্রতারণার শিকার হন। এমন অভিযোগ দ্রুত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ছড়িয়ে পড়ে।

এই পরিস্থিতিতে ভোক্তা অধিদপ্তরে ডেকে পাঠায় ডা. এজাজকে। তিনি আরও জানান, প্রতিষ্ঠানের একজন পরিচালক তাকে পণ্যের গায়ে বিএসটিআই লোগো দেখান। তাই তিনি ধরে নিয়েছিলেন, পণ্যটি পরীক্ষিত ও মানসম্মত।

যদি প্রতিষ্ঠানটি সত্যিই ভেজাল পণ্য দিয়ে থাকে, তবে ভোক্তা অধিদপ্তর যেন তদন্ত করে কঠোর ব্যবস্থা নেয়- বললেন এজাজ। এ বিষয়ে তিনি ইতোমধ্যে লিখিত অভিযোগও জমা দিয়েছেন।

তবে অভিযোগ দায়েরের পরও বিজ্ঞাপনটি এখনো সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার হচ্ছে। বিষয়টি বন্ধে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে কথা বলেও কোনো ফল পাননি তিনি।

তিনি বলেন, বলেছি যে বিজ্ঞাপন বন্ধ করুন, মানুষকে আর প্রতারণা করবেন না। কিন্তু তারা শুনছে না। বিষয়টি ভোক্তা অধিদপ্তরকে জানিয়েছি।

সবশেষে নিজের সিদ্ধান্ত জানিয়ে ডা. এজাজ বলেন, ‘এই ঘটনার পর স্থির সিদ্ধান্ত নিয়েছি-জীবনে আর কখনই খাদ্যপণ্যের বিজ্ঞাপন করবো না। মানুষের ভরসাকে কেউ যেন আর ব্যবহার করতে না পারে।’

সূত্র: ইত্তেফাক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়