শিরোনাম
◈ পাকিস্তানে ভারতের হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির ◈ ৫ ভবিষ্যদ্বাণী: ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ নিয়ে ◈ পাকিস্তানে হামলার শিকার প্রত্যক্ষদর্শীরা বর্ণনা করেছেন ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা ◈ এবার দুদকের হানা ঢাকাসহ ৩৫ বিআরটিএ অফিসে  ◈ ঈদের ছুটি বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি, আওতার বাইরে থাকবেন যারা ◈ ৫ ভারতীয় পাইলটকে বন্দির দাবি পাকিস্তানের! ◈ শিক্ষার্থীদের পেটানোর পরিকল্পনা করা গ্রুপের অ্যাডমিন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির! ◈ আমাদের গোয়েন্দা তথ্য নিশ্চিত করেছিল, ভারতের বিরুদ্ধে আরও সন্ত্রাসী হামলার প্রস্তুতি চলছে: ভারতের পররাষ্ট্রসচিব ◈ ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ: পাকিস্তানে নিহত বেড়ে ২৬, আহত ৪৬, এ পর্যন্ত যা যা ঘটল ◈ ভারতীয় ৩টি রাফাল, ১টি সুখোই-৩০, ১টি মিগ-২৯ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত, আরো যা জানাগেল

প্রকাশিত : ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১২:৫৩ রাত
আপডেট : ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ১১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

প্রাথমিক শিক্ষকদের পারিশ্রমিক নিয়ে যা বললেন সারজিস আলম

প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতন ১০ম গ্রেড করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম। শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে মাথাফাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

সারজিস বলেন, আমরা দেখি আমাদের গোঁড়াটা দুর্বল হয়ে যায়। আমরা দেখি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্টরা গ্রাজুয়েশন শেষ করে তারা এখন প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক হয়েছে। কিন্তু তাদের গ্রেড দেওয়া হচ্ছে ১৩তম গ্রেড। ১৭-১৮ হাজার টাকা বেতনে এ ধরনের একজন শিক্ষককে প্রাইমারি স্কুলে রাখা যায় সেটা একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। আমরা যদি বর্তমান আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় আমরা আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে আরও মজবুত করতে চাই, গোঁড়াটাকে শক্ত করতে চাই তাহলে প্রাথমিক ও হাইস্কুলগুলোতে অন্তত দশম গ্রেডে বেতন নিয়ে আসা দরকার।

তিনি বলেন, আমরা যদি আমাদের শিক্ষকদের সেই সাপোর্টটা না দেই, সম্মানিত না করি তাহলে খুব স্বাভাবিকভাবে স্টুডেন্টকে পড়ালেখার প্রতি তাদের যে আগ্রহের দায়বদ্ধতা সেভাবে খুঁজে পাবে না। এবং তাদেরকে জীবিকা নির্বাহের জন্য অন্যদিকে মনোযোগ দিতে হবে। দুই দিকে মনোযোগ দিলে খুব স্বাভাবিকভাবে আমাদের স্টুডেন্টদের সামনের যে কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি সেটা আমরা দেখতে পাবো না। আমাদের যারা সম্মানিত শিক্ষক রয়েছেন তাদের দিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে।

তেঁতুলিয়া উপজেলা প্রসঙ্গে সারজিস বলেন, তেঁতুলিয়া বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা। উত্তরের শুরু। বাংলাদেশের এমন কোনো মানুষ নেই যারা টেকনাফ-তেঁতুলিযা উপজেলার নাম জানে না। এই জায়গায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভ্রমণের জন্য আসবে। আমরা তেঁতুলিয়াকেই রিপ্রেজেন্ট করবো। কিছু শব্দগত ঠিক থেকে সচেতন থাকতে হবে। বা পরিবর্তনে প্রয়োজন হয়। সেটা পজিটিভভাবে দেখতে হবে। আবার মাঝে মাঝে বিনোদনের দরকার আছে। যেমন আমাদের পঞ্চগড়ের ধাক্কামারা, তেঁতুলিয়ার বুড়াবুড়ি বাজার ও মাথাফাটা এই নামগুলো পরিবর্তনেরও প্রয়োজন। যদিও এ নামগুলো আঞ্চলিকভাবে একটি গুরুত্ববহন করে।  

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়