শিরোনাম
◈ আসিফ-ইশরাকের পরস্পর দোষারোপ, বাড়ছে উত্তাপ! ◈ উত্তরার অবৈধ ফার্নিচার মার্কেট: কোটি টাকার ভাড়া যাচ্ছে কার পকেটে? ◈ প্রতিষ্ঠানের ভুলে পরীক্ষাবঞ্চিত দুই শিক্ষার্থী: এক বছরের ক্ষতির দায় নেবে কে? ◈ উত্তরায় কিশোর গ্যাং দমনে যুদ্ধের ঘোষণা ডিসি মহিদুলের ◈ হাতিয়ায় গুজবের তোলপাড়: পুকুরে কুমির নয়, ছিল গুইসাপ! ◈ শাজাহানপুরে বিএনপিকে হুমকি দিয়ে আওয়ামী লীগের পোস্টার, রাজনৈতিক উত্তেজনা ছড়ানোর আশঙ্কা ◈ চুয়ান্ন বছরেও মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণ হয়নি: উপদেষ্টা ফারুক ই আজম ◈ টাঙ্গুয়ার হাওরে ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড ◈ ইরানের বিজয়ের কথা শুনেই রেজা পাহলভি হাসপাতালে ভর্তির খবর ভুয়া দাবি তাঁর কার্যালয়ের ◈ অন্তর্বর্তী সরকারের নিয়োগদাতা আমরা না: সারজিস আলম (ভিডিও)

প্রকাশিত : ২৫ জুন, ২০২৫, ০৫:১৫ বিকাল
আপডেট : ২৭ জুন, ২০২৫, ০৫:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চার স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার শিক্ষক

বাপ্পি, নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি : নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় দশম শ্রেণির চার স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে পাগলা উচ্চ বিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন শিক্ষক মিজানুর রহমান ওরফে মিজান (৪৫)-কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার (২৩ জুন) রাতে ঢাকার মোহাম্মদপুরের সাদেক খান রোডের একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তার হেফাজত থেকে তিনজন ভুক্তভোগী ছাত্রীকে উদ্ধার করে পুলিশ। গ্রেফতারকৃত মিজানুর রহমান, বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার মৃত আবু তালেব শিকদারের পুত্র।

ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম জানান, মিজান ঢাকায় বসবাস করলেও ফতুল্লার পাগলা উচ্চ বিদ্যালয়ে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে আর্ট ও কম্পিউটার ক্লাস নিতেন। প্রতি শুক্রবার স্কুল বন্ধ থাকায় তিনি শিক্ষার্থীদের প্রলোভনের ফাঁদে ফেলে ঢাকায় নিয়ে যেতেন এবং সেখানে ধর্ষণ করতেন।

পুলিশ জানায়, অভিযুক্ত শিক্ষক চলতি জুন মাসের ৬, ১১ ও ২৩ তারিখে স্কুলের দশম শ্রেণির চারজন ছাত্রীকে একে একে কৌশলে ঢাকায় নিয়ে যায়। সেখানে একটি ভাড়া বাসায় তাদের একাধিকবার ধর্ষণ করেন তিনি। সর্বশেষ ২৩ জুন একজন ছাত্রীকে একই কৌশলে নিয়ে গেলে, সে ২৪ জুন কৌশলে পালিয়ে এসে পরিবারকে বিস্তারিত জানায়। তার ভাষ্য অনুযায়ী, ঢাকায় এখনো তিন বান্ধবী আটক আছে জানিয়ে সে পুলিশকে সহায়তা করে। পরে পুলিশ মোহাম্মদপুরে অভিযান চালিয়ে তাদের উদ্ধার এবং অভিযুক্ত মিজানকে গ্রেপ্তার করে।

ওসি শরিফুল ইসলাম বলেন, “গ্রেপ্তারকৃত মিজান একজন বিকৃত রুচির ব্যক্তি। তার বিরুদ্ধে ঢাকার একটি থানায় পর্নোগ্রাফি ও ধর্ষণের একটি মামলা আগেই রয়েছে। নতুন করে ফতুল্লা থানায়ও একটি ধর্ষণ মামলা রুজু হয়েছে। তাকে রিমান্ডে এনে আরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।”

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়