মনজুর এ আজিজ: [২] বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) হালাল সনদ ব্যবহার করে ব্যবসায়ীরা বিদেশে পণ্য রপ্তানিতে কোনো বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন কি-না সে বিষয়ে মতবিনিময় সভার আয়োজন করে প্রতিষ্ঠানটি। রোববার বিএসটিআইর প্রধান কার্যালয়ে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ‘বিএসটিআই হতে প্রদান করা হালাল সার্টিফিকেটের মূল্যায়ন’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
[৩] বিএসটিআইর মহাপরিচালক এস এম ফেরদৌস আলমের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. আমীন হেলালী, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. আবুল কালাম আজাদ, ঢাকা চেম্বারের পরিচালক এম মোসাররফ হোসেন, বিএসটিআইর হালাল সার্টিফিকেশন কমিটির সদস্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক ড. জহুরুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. শামছুল আলমসহ বিশেষজ্ঞ প্রতিনিধিরা।
[৪] এছাড়া অনুষ্ঠানে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন বিএসটিআইয়ের হালাল সার্টিফিকেশনপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান- বেঙ্গল মিট প্রসেসিং ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেড, আকিজ বেকার্স লিমিটেড, বাংলাদেশ এডিবল অয়েল, নিউজিল্যান্ড ডেইরি, ডেনিস ফুড, অলিম্পিক ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেড, সালভো কেমিক্যাল ইন্ড্রাস্ট্রি, কোকোলা ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেডসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা।
[৫] বক্তারা জানান, আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুসরণ করে একাধিক অডিটের মাধ্যমে পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করে হালাল সনদ দেয় বিএসটিআই। বিএসটিআইয়ের হালাল সনদ গ্রহণ করে রপ্তানিতে কোনো বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন না বলেও জানান ব্যবসায়ীরা। সম্পাদনা: সমর চক্রবর্তী
এসবি২
আপনার মতামত লিখুন :