শিরোনাম
◈ গরুর চামড়া ৮০০, ছাগলের ১০ টাকা ◈ সিলেটে ঈদ আনন্দ ভেসে গেল বন্যার জলে ◈ অর্থনৈতিক সংকটে সিংহভাগ মানুষ কোরবানি দিতে পারেনি: জিএম কাদের ◈ সুপার এইটে স্থান, ক্রিকেট দলকে রাষ্ট্রপতির অভিনন্দন ◈ ফিলিস্তিনসহ সুবিধা বঞ্চিতদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির ◈ শাসকগোষ্ঠী উল্লাসের ঈদ করছে আর বিএনপি নেতাকর্মীদের বাসায় চলছে শোকের মাতম: রিজভী  ◈ কারাগারে গরু ও খাসি কোরবানি, বন্দিদের বিশেষ বিনোদনের ব্যবস্থা ◈ দেশবাসীকে ভয়ভীতি কোরবানি দেওয়ার আহ্বান মির্জা আব্বাসের ◈ এবারের ঈদ দেশের মানুষের কাছে একটা কষ্টের দিন: মির্জা ফখরুল ◈ ঈদুল আজহা উপলক্ষে সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

প্রকাশিত : ২৭ মে, ২০২৪, ১২:৪৮ রাত
আপডেট : ২৭ মে, ২০২৪, ০২:৪৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাগেরহাটে আশ্রয়কেন্দ্রে ৭০ হাজার মানুষ

নিজস্ব প্রতিবেদক: [২] বাগেরহাটে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রে প্রায় ৭০ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। ৫ হাজার গবাদি পশুকে ঝুঁকিপূর্ণ স্থান থেকে নিরাপদ আশ্রয়ে নেওয়া হয়েছে।

[৩] রবিবার রাত ৯টায় এক বিজ্ঞপ্তিতে বাগেরহাটের ত্রাণ ও পূনর্বাসন কর্মকর্তা মো. মাসুদুর রহমান এই তথ্য জানিয়েছেন।

[৪] এদিকে, ঘূর্ণিঝড় রিমলের প্রভাবে দমকা ঝড়ো হাওয়ায় বিদ্যুতের লাইনের ওপর গাছপালা উপড়ে পড়ায় জেলা জুড়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি।

[৫] প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ গতি বাড়িয়ে উপকূলে আঘাত হেনেছে। রোববার (২৬ মে) সন্ধ্যা থেকেই আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়া শুরু করেন উপকূলবাসী। রেড ক্রিসেন্ট ও স্বেচ্ছাসেবকরা আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য স্থানীয়দের সহযোগিতা করেন।

[৬] বাগেরহাটের ত্রাণ ও পূনর্বাসন কর্মকর্তা মো. মাসুদুর রহমান বলেন, ঝড়ে জানমালের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে নদীতীরবর্তী এলাকায় বসবাস করা জনসাধারণের জন্য জেলায় ৩৫৯টি ঘুর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রে ২৫ হাজার ৩শ’ জন পুরুষ, ৩৩ হাজার জন নারী, ১০ হাজার ৮৯৭ জন শিশু ও ১৫৮ জন প্রতিবন্ধী আশ্রয় নিয়েছেন। এ ছাড়া ২ হাজার ২৫৩টি গরু-মহিষ, ১ হাজার ৯২৭টি ছাগল-ভেড়া ও ৮৪টি অন্যান্য পশুকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।

[৭] রেমালকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের সতর্ক করতে প্রচারণা করেছে কোস্টগার্ড, রেড ক্রিসেন্টসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবকরা। ঝুঁকিপূর্ণ স্থান থেকে সাইক্লোন শেল্টারে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে সাধারণ মানুষকে। তবে সারাদিন আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে মানুষজন কম গেলেও সন্ধ্যার দিকে মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা যায়।

মোংলার নাজমুল হাসান বলেন, ‘শুনছি বন্যা আসতেছে, পরিবারের সকলকে নিয়ে জীবন বাঁচাতে আশ্রয়কেন্দ্রে চলে আসছি। 

বাগেরহাটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) অরবিন্দ বিশ্বাস বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবিলায় জেলায় মোট ৩৫৯টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। ইতোমধ্যে ৭০ হাজার মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন। নৌবাহিনী, কোস্ট গার্ড, রেড ক্রিসেন্টসহ স্বেচ্ছাসেবকরা এলাকাবাসীকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার জন্য কাজ করছে।’

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়