শিরোনাম
◈ চট্টগ্রাম সেনানিবাসে সেনাবাহিনী প্রধানকে বিদায়ী সংবর্ধনা  ◈ ঈদুল আজহার জামাতের জন্য প্রস্তুত জাতীয় ঈদগাহ ◈ পশু কোরবানির সঙ্গে দুর্নীতিও কোরবানি করতে হবে: জিএম কাদের ◈ ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে সুনির্দিষ্ট কোনো হামলা বা নাশকতার হুমকি নেই: র‌্যাব ডিজি ◈ জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা: ডিএমপি কমিশনার ◈ চাঁদের মাটি খুঁড়ে ‘বিশেষ’ নমুনা নিয়ে ফিরছে চ্যাং ◈ প্রধানমন্ত্রী সেন্টমার্টিন নিয়ে যে আশঙ্কা করেছেন, সেটা অমলূক নয়: কাদের ◈ ঈদ উপলক্ষে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময় সোমবার ◈ আসুন ঈদুল আজহার ত্যাগের চেতনায় দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করি: প্রধানমন্ত্রী ◈ মিয়ানমার সীমান্ত পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে সেন্টমার্টিন পরিদর্শন বিজিবি মহাপরিচালকের

প্রকাশিত : ২৩ মে, ২০২৪, ০৭:৫০ বিকাল
আপডেট : ২৩ মে, ২০২৪, ০৭:৫০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গরমে ৪ হাজার মুরগীর মৃত্যু, পল্লীবিদ্যৎ অফিস ঘেরাও

মাহবুব সৈয়দ, পলাশ (নরসিংদী): [২] নরসিংদীর পলাশ উপজেলার জিনারদী ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি পোল্টি খামারে প্রায় ৪ হাজার ব্রয়লার মুরগি মারা যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। 

[৩] ভয়াবহ লোডশেডিং ও প্রচুর গরমে মুরগিগুলো মারা গেছে বলে দাবি করেছেন খামার মালিকরা। মারা যাওয়া প্রতিটি মুরগির ওজন দেড় থেকে দুই কেজি ছিল বলে জানান তারা।

[৪] বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বিকেলে ক্ষতিগ্রস্থ এসব  খামারিরা নরসিংদী পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি ১ এর তালতলী সাব জোনাল অফিসের সামনে মরা মুরগী নিয়ে অবস্থান করে অফিস ঘেরাও করে রাখে। এসময় এসব খামারিরা কান্নায় ভেঙে পড়েন। জোনাল অফিসের দায়িত্বরতরা এসব খামারিদের দেখে অফিসের মূল গেটে তালা লাগিয়ে ভিতরে বসে থাকে।

[৫] এলাকাবাসী জানান, প্রতিদিনই ভয়াবহ লোডশেডিংয়ের কবলে পড়ে পুরো এলাকা। পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষকে বিদ্যুতের জন্য বার বার ফোন দিয়েও কোনো সাড়া পাননি খামার মালিকরা। মুরগিগুলো চোখের সামনে একে একে মারা যায়’ মন্তব্য করে খামার মালিক মোহসীন বলেন, আমার একাই প্রায় ৩ হাজার মুরগী মারা গেছে। এছাড়াও আমার স্বজন ও আশে পাশের খামারিদেরও মুরগী মারা গেছে। খুব কষ্টে মুরগিগুলো লালন-পালন করেছি। এত গরমের মধ্যে যদি এত লোডশেডিং হয় তাহলে কীভাবে চলে? বার বার পল্লীবিদ্যুৎ অফিসে ফোন দেওয়ার পর লোডশেডিং কমছে না। সরকারের কাছে আমরা ক্ষতিপূরণ চাই। তা না হলে আমাদের পথে বসতে হবে।

[৬] লোডশেডিংয়ে মুরগী মরে যাওয়ার বিষয়ে ঘোড়াশাল পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ডিজিএম মো: আকবর হোসেন বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। জিনারদী ইউনিয়নের কিছু অংশ আমার অধিনে হলেও তালতলী জোনাল অফিস আমার অধিনে নয়। লোডশেডিং কমানোর ব্যাপারে আসলে আমাদের কিছু করার নেই, আমরা যতটুকু বিদ্যুৎ পাচ্ছি ততটুকুই দিচ্ছি। এর বাহিরে কিছু করার নেই।

[৭] পলাশ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ জানান, ক্ষতিগ্রস্থ খামারীরা যদি উপজেলা প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তরের বরাবর আবেদন করে আর আমাদের যদি বরাদ্দ থাকে তাহলে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে তাদের সহযোগিতা করা হবে। সম্পাদনা: এ আর শাকিল

প্রতিনিধি/এআরএস

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়