শরীফ শাওন: [২] প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর জানায়, বিদ্যালয়ে দুটি শ্রেণির পাঠদান শেষে ক্লাস না থাকলে শিক্ষকরা বিদ্যালয়ে বসে পরবর্তী শ্রেণির জন্য এ কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।
[৩] মঙ্গলবার রাতে অধিদপ্তর থেকে সারাদেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য মোট ১১ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি তদারকি করতে পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে বিভাগীয় উপপরিচালক, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার, উপজেলা ও থানা শিক্ষা অফিসারদের নির্দেশ দেওয়া হয়।
[৪] নির্দেশনায় বলা হয়, শিক্ষার্থীদের অনুপস্থিতির কারণসহ গৃহীত পদক্ষেপসহ সকল তথ্য সংরক্ষণ করতে হবে। অভিবাবকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে। উপস্থিতির হার নিয়মিতভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। শিখন ঘাটতি পূরণে শ্রেণিভিত্তিক শিক্ষার্থীদের পারঙ্গমতা যাচাই করে বিভিন্ন দলে ভাগ করে শ্রেণিশিক্ষক ও বিষয় শিক্ষকদের জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড নির্দেশিত পাঠ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হবে। এছাড়াও অনলাইনে. টেলিভিশনে এবং বেতারে পাঠদান কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের যুক্ত রাখতে হবে। শিখন যোগ্যতার তালিকা সংরক্ষণ করা ও ধারাবাহিক মূল্যায়নে শিক্ষাকদের সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে। প্রধান শিক্ষক, শ্রেণি শিক্ষক, বিষয় শিক্ষক এবং কর্মচারীদেরকে শিক্ষার্থীদের মনো-সামাজিক স্বাস্থ্যের প্রতি গুরুত্বারোপ করে সহনশীল ও মানবিক আচরণ করতে হবে। মাঠপর্যায়ে মেন্টরিং গাইডলাইন ও টুলস অনুসরণ করে দায়িত্ব পালন করতে হবে। সরকার নির্দেশিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।
আপনার মতামত লিখুন :