মনিরুল ইসলাম: [২] উপমহাদেশের আজাদী আন্দোলন থেকে শুরু করে বাংলাদেশের গোড়াপত্তন যে ভাষা আন্দোলনে, তার গোড়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন তিনি। যে রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা, তারও নেতৃত্ব দিতে কুণ্ঠিত হননি তিনি। তাকে ভুলে যাওয়া মানে হচ্ছে অকৃতজ্ঞ জাতি হিসেবে নিজেদের প্রমাণ করা।
[৩] শুক্রবার (২০ আগস্ট) ভারত উপমহাদেশের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ, বাংলাদেশ গণআজাদী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মাওলনা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশের ৩৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দলের নেতারা এসব কথা বলেন।
[৪] এদিন বনানী সামরিক কবরস্থানে তার কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন, ফাতেহা পাঠ ও সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
[৫] বাংলাদেশ গণআজাদী লীগ সহসভাপতি প্রফেসর আমিনুর রহমানের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন দলের মহাসচিব মুহম্মদ আতাউল্লাহ খান। এছাড়া বক্তব্য রাখেন বিএলডিপির চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী এম. নাজিমউদ্দিন আল আজাদ, বাংলাদেশ ন্যাপ মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া, বাংলাদেশ গণ-সংস্কৃতি দল সভাপতি সরদার শামস আল মামুন (চাষী মামুন), জাতীয় স্বাধীনতা পার্টি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মিজু, গণ রাজনৈতিক জোট-গর্জো সভাপ্রধান সৈয়দ মঈনুজ্জামান লিটু, ইসলামি ঐক্য জোট সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা মাওলানা শওকত আমিন, দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক সহকারী কর কমিশনার মির্জা শরিফুল আলম, ড. শরিফ সাকি প্রমুখ।