ওয়ালিউল্লাহ সিরাজ: [২] যুক্তরাজ্য তাদের সেনাদের সহায়তা দানকারী আফগান নাগরিকদের দায়িত্ব নেবে। বিদেশি সেনাদলকে সহায়তা করায় এই আফগানরা তালিবানদের দ্বারা মানবাধিকার লঙ্ঘন ও অমানবিক আচরণে সবচেয়ে ঝুঁকিতে রয়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে। তারা এই পুনর্বাসন প্রকল্পের আওতায় ব্রিটেন যাবেন। নারী, ধর্মীয় ও অন্যান্য সংখ্যালঘুরা অগ্রাধিকার পাবে। বিবিসি
[৩] যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, প্রথম বছর ৫ হাজার আফগান সেদেশে স্থায়ী হওয়ার সুযোগ পাবেন। ৫ হাজার আফগান দোভাষী ও যুক্তরাজ্যের হয়ে কাজ করা কর্মীদেরও দেশটিতে বসবাসের অনুমতি দেওয়া হবে। স্কাই নিউজ
[৪] পরবর্তী বছরগুলোতে ধাপে ধাপে আরো ১৫ হাজার আফগান নাগরিককে আশ্রয় দিবে দেশটি। ২০১৫ সালে সিরিয়ার শরণার্থীদের জন্য চালু করা প্রকল্পের অধীনেই তাদের আশ্রয় দেওয়া হবে।
[৫] ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে আফগানিস্তানের বিষয়ে কথা বলেছেন। সেখানকার উদ্ভূত সংকট নিয়ে বুধবার হাউস অব কমন্সে পাঁচ ঘণ্টার জরুরি বিতর্কের আগে এই পুনর্বাসন প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেছেন বরিস।
[৬] তালিবানরা আফগানিস্তানের রাজধানীর কাবুল দখল করার পর অধিকাংশ দেশই দূতাবাসের কর্মীদের নিয়ে গেছে। পূর্ণাঙ্গভাবে রয়েছে শুধু রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের দূতাবাস। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :