রাহুল রাজ ও মাহিন সরকার: [২] বাংলাদেশ টিম ম্যানেজম্যান্ট আট জন ব্যাটসম্যান খেলানোয় অনেক সমালোচনা হয়েছিলো। টাইগারদের স্পিন সাফল্যে ঢাকা পড়ে গেছে সেসব সমালোচনা। বাংলাদেশের দেয়া ৪৬৮ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে মিরাজ ও সাকিবের ঘূর্ণিতে চোখে সরষে ফুল দেখে জিম্বাবুয়ে। কইটানো(৮৭) ও টেইলর(৮১) রান ছাড়া আর কেউ টাইগার বোলিং সামলাতে পারেনি।
[৩] মিরাজ ৫, সাকিব ৪ ও তাসকিন ১ উইকেট তুলে নিলে ২৭৬ রানেই গুটিয়ে যায় স্বাগতিকরা। ১৯২ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে। শুক্রবার (০৯ জুলাই) দিনের শুরুতে বাংলাদেশের বোলারদের হতাশ করে রানের চাকা সচল রাখে জিম্বাবুয়ে। কিন্তু হতাশ না হয়ে বাংলাদেশ নিজেদের পরিকল্পনায় নতুন করে ধার দেয়। চা-বিরতির পরই ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ।
[৪] দুই প্রান্ত থেকে স্পিন আক্রমন চালিয়ে যায় টিম টাইগারস। বাংলাদেশ যেখানে নিজেদের প্রথম ইনিংসে জিম্বাবুয়ের পেস বল সামলাতে হিমশিম খেয়েছে সেখানে মমিনুলরা স্পিনকেই প্রধান অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে থাকে। সেই পরিকল্পনায় সাকিবের হাত ধরে দিনের প্রথম সাফল্য পায় লাল-সবুজরা।
[৫] এর আগে টসে জিতে রিয়াদের অপরাজিত ১৫০, লিটনের ৯৫ ও তাসকিনের ৭৫ ও মমিনুলের ৭০ রানে বাংলাদেশ পাহাড়সম রান তোলে। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ৪৫ রান করলে ২৩৭ রানে এগিয়ে থাকে বাংলাদেশ। দুই অপরাজিত ব্যাটসম্যান অনিক(২০) ও সাদমান(২২)। সম্পাদনা : মোহাম্মদ রকিব