শিরোনাম
◈ পিআর পদ্ধতি কী, কেন প্রয়োজন ও কোন দেশে এই পদ্ধতি চালু আছে?" ◈ ইসরায়েলি হামলায় ৪৩৭ ফুটবলারসহ ৭৮৫ ফিলিস্তিনি ক্রীড়াবিদের মৃত্যু ◈ পশ্চিম তীরে দখলদার ইসরায়েলিদের সাথে তাদেরই সেনা জড়ালো সংঘর্ষে! (ভিডিও) ◈ আমদানি-রপ্তানিতে এনবিআরের নতুন নিয়ম: বাধ্যতামূলক অনলাইন সিএলপি দাখিল ◈ জুলাই স্মরণে শহীদ মিনারে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন (ভিডিও) ◈ জুলাই বিদ্রোহ: কোটা সংস্কার থেকে গণঅভ্যুত্থান ◈ ভারতের বাংলাদেশ সফর নিয়ে যা বললেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল ◈ ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন ◈ ১৮ জুলাই নতুন দিবস ঘোষণা ◈ ডিসি-এসপি কমিটি ও ইভিএম বাদ, ভোটকেন্দ্র স্থাপনে নতুন নীতিমালা জারি করলো ইসি

প্রকাশিত : ০৮ জুলাই, ২০২১, ০৬:১৭ বিকাল
আপডেট : ০৮ জুলাই, ২০২১, ০৬:১৭ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর ৯৮ শতাংশই ঢাকায়: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

শাহীন খন্দকার: [২] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম আরও বলেন, হাসপাতালে জ্বরের রোগীদের ডেঙ্গু শনাক্তকরণ কিটের সাহায্যে ডেঙ্গু শনাক্তসহ চিকিৎসা ব্যাবস্থাপনা কার্যক্রম জোরদার করার জন্য সকল হাসপাতালকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বুধবার সকাল ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ঢাকায় ভর্তিরোগী ৩৬ জন। ঢাকার বাইরে নতুন ভর্তিরোগী নেই। হাসপাতালে জ্বর নিয়ে রোগী এলে করোনাসহ ডেঙ্গু টেস্ট করতে হবে।

[৩] এছাড়া বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ভর্তিরোগী ১৫১ জন। ঢাকার ৪১টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে সর্বমোট ভর্তিরোগী ১৪৯ জন। অন্যান্য বিভাগে বর্তমানে সর্বমোট ভর্তিরোগী ২ জন।

[৪] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানিয়েছে, চলতি বছর জানুয়ারি থেকে ৮ জুলাই পর্যন্ত মোট রোগী ৬০১ জন। হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ৪৫০ জন। এছাড়া ৭ জুলাই ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষিকার মৃত্যু হয়েছে।

[৫] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাতে বর্তমানে ৫০ হাজার ডেঙ্গু টেস্ট কিট রয়েছে এবং এ মাসের মধ্যেই আরও ১ লাখ কিট আসছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগনিয়ন্ত্রণ শাখার ডা. আফসানা আলমগীর। এ ছাড়াও প্রতিটি হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনে কিট ক্রয় করতে পারবেন।

[৬] ডা. আফসানা আলমগীর জানিয়েছেন, গত জুন মাসে পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের প্রতিটি ওয়ার্ডে এডিস মশার উপস্থিতি পাওয়া গেছে। কোথাও কোথাও এডিসের ঘনত্ব বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে।

[৭] তিনি বলেন, এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত ওষুধ ছিটানো, রাস্তাঘাট পরিষ্কার রাখাসহ বেশকিছু কার্যক্রম চলমান রয়েছে। স্বাভাবিক কার্যক্রমের বাইরেও আমাদের বিশেষ অভিযান অব্যাহত আছে। এছাড়া গবেষকরা বলছেন, ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা যেহারে বাড়ছে তাতে জুলাই ও আগস্টে রাজধানীতে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধিও আশংকা রয়েছে। সম্পাদনা: মেহেদী হাসান

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়