কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] শুক্রবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়ে বলেছেন, আমরা এখন ভাবছি কিভাবে অন্য দেশ থেকে টিকা আমদানি করা যায়।
[৩] অরিন্দম বাগচীকে বলেন, আপনারা জানেন, প্রতিষেধক ও অন্যান্য সরঞ্জাম বাইরের দেশগুলিতে রপ্তানির ক্ষেত্রে ভারতই সবার আগে ছিল। কিন্তু আমরা এখন বাইরে থেকে সরবরাহ (প্রতিষেধক) আমদানিই নিশ্চিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছি।
[৪] এমন সময়ে প্রতিষেধক রপ্তানি করার প্রশ্ন ওঠাটাই ঠিক নয়। আমরা এখন ঘরোয়া প্রতিষেধক তৈরির কর্মসূচিকেই মূল লক্ষ্যবস্তু করছি।
[৫] আনন্দ বাজারের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়ে বলা হয়, বাংলাদেশে প্রায় ১৫ লাখ মানুষ ভারতের কাছ থেকে পাওয়া প্রথম দফার টিকা নিয়ে বসে রয়েছেন পরবর্তী ডোজের জন্য। দ্বিতীয় ডোজের সময় পেরিয়েছে আড়াই-তিন মাস।
[৬] মোদী সরকার বাংলাদেশকে বারবার আশ্বস্ত করেছিল যথা সময়ে টিকা পাবে। এ আশ্বাসে শুরুর দিকে অন্য কোনো দেশ থেকে টিকা আনার চেষ্টাও করেনি বাংলাদেশ।
[৭] প্রাথমিকভাবে চীনের প্রস্তাবও ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছিল এবং এখন টিকার জন্য চীনের প্রতি ভরসা করতে হচ্ছে।
আপনার মতামত লিখুন :