সমীরণ রায়: [২] ড. হাছান মাহমুদ আরও বলেন, তিনি যাতে সুবিচার ও কারা হেফাজতে যথাযথ সম্মান পান সরকার সতর্ক দৃষ্টি রাখছে। ডিআরইউ এবং বিএসআরএফ দুই সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মূল দাবি হচ্ছে, রোজিনা ইসলামের ঘটনা তদন্তে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কমিটি নয়, একটি নিরপেক্ষ কমিটি গঠন। আমি এ নিয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করবো।
[৩] তিনি বলেন, 'গত বুধবার আমি বিস্তারিত বক্তব্য দিয়েছি। সেখানে বলেছি, সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম যাতে ন্যায়বিচার এবং কারা হেফাজতে যথাযথ সম্মান পান, সেজন্য আমি প্রথম থেকেই চেষ্টা করে এসেছি। আমার সেই চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
[৪] বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টু রোডে মন্ত্রী তার সরকারি বাসভবনে দেওয়া সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন ।
[৫] মন্ত্রী বিষয়টিকে আবেগতাড়িতভাবে না দেখে বাস্তবতার নিরিখে বিচারের জন্য তাদের অনুরোধ জানান।
[৬] এর আগে সাংবাদিকদের সংগঠন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি-ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ তথ্যচুরির অভিযোগে আটক ও বিচারাধীন সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের মুক্তির দাবিতে মন্ত্রীর কাছে তাদের স্মারকলিপি দেয়। বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম-বিএসআরএফ নেতারাও এসময় একই দাবি জানায়।
[৭] ডিআরইউ সভাপতি মুরসালীন নোমানী, সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান খান, বিএসআরএফ সভাপতি তপন কুমার বিশ্বাস ও সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমেদ প্রমুখ সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন।