মাহামুদুল পরশ:[২] সম্প্রতি এক গবেষণায় এই তথ্য প্রকাশ করেছে ভারতের একদল বিশেষজ্ঞরা। তাদের দাবি প্লাজমা থেরাপির মাধ্যমে শরিরে করোনার বিস্তার রোধ করা যায় না। বরং প্লাজমা থেরাপির মাধ্যমে করোনার স্ট্রেইনগুলো আরও বিকশিত হয়। আনন্দবাজার
[৩] চিকিৎসা পরিভাষায় এই প্লাজমা থেরাপিকে বলা হয় কোভিড-১৯ কনভালেসেন্ট প্লাজমা ট্রান্সফিউশন। এই থেরাপিতে সাধারনত করোনা আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়ে গেছে এমন লোকের রক্ত থেকে রক্তরস বের করে সেই রক্তরস থেকে অ্যান্টিবডি আলাদা করে করোনা আক্রান্তের শরিরে প্রয়োগ করা হয়।
[৪] সাধারনত করোনা আক্রান্ত হয়ে যে সকল রোগিদের গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে আসে তাদের চিকিৎসার প্রাথমিক ধাপ হিসেবে দেওয়া হয় এই প্লাজমা থেরাপি। তবে ভারতে করোনা পরিস্থিতির এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে এই থেরাপি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিলো।
[৫] সম্প্রতি করোনা চিকিৎসায় প্লাজমা থেরাপি বন্ধ করতে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব রিসার্চ এর প্রধান বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টাকে চিঠি দেন বিশেষজ্ঞরা। একই সাথে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব রিসার্চ এর প্রধান বলরাম ভার্গব এবং ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউড অব মেডিক্যাল সায়েন্স এর ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়ার উদ্দেশেও একই চিঠি পাঠানো হয়। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল