মিনহাজুল আবেদীন: [২] রোববার যমুনা টিভির এক প্রতিবেদনে আইন ও গণমাধ্যম শাখা পরিচালক কমান্ডার খন্দকার মঈন আরও বলেন, রাজধানী উত্তরার একটি বাসা থেকে বায়োল্যাব ইন্টারন্যাশনাল নামের একটি প্রতিষ্ঠান এধরনের অপরাধ করছিলো। এর সঙ্গে একজন ভুয়া ল্যাব টেকনোশিয়ান জড়িত রয়েছে।
[৩] কমান্ডার খন্দকার মঈন বলেন, ঢাকাসহ দেশের বড় বড় ডায়াগন্টিক সেন্টার, ল্যাব ও হাসপাতালগুলোর সঙ্গে তাদের যোগাযোগ পাওয়া গেছে। তারা এইসব হাসপাতালগুলোতে করোনার মেয়াদউত্তীর্ণ কিট নতুন করে প্রস্তুত করে তা বাজারজাত করে। তারা ওষুধ, টিকা, কিটের টেন্ডার কার্যক্রমে নিজেদের তুলে ধরে বিভিন্ন জায়গা প্রচারণা চালায়।
[৪] তিনি বলেন, সাহেদের পরে সব কিছুতে নিয়মিত গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত রয়েছে। কোনও কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান এই ধরনের প্রতারণা করছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অভিযোগ পাওয়া গেলে অভিযান পরিচালনা করা হয়। সম্পাদনা: রাশিদ