শিরোনাম
◈ শ্রীলঙ্কার কা‌ছে আফগা‌নিস্তান হে‌রে যাওয়ায় সুপার ফো‌রে খেলার সু‌যোগ পে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার, নতুন সংকটে স্টারমার: ডেইলি এক্সপ্রেসের রিপোর্ট ◈ শুধু অতীতের নয়, বর্তমানের দুর্নীতি থামাতেও নজর দিতে হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ও চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে একসাথে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পে নেপালকে ৪-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ শ্রীলঙ্কার প্রতি বাংলা‌দে‌শের সমর্থন, চোখ এড়ায়নি লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের ◈ আফগানিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচের ফল যেমন হলে লাভ বাংলাদেশের ◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি : সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ১৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২:৪০ রাত
আপডেট : ১৫ এপ্রিল, ২০২১, ০২:৫৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চিকিৎসকদের আবার মুভমেন্ট পাস লাগবে কেন: ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ

অনলাইন ডেস্ক: বুধবার থেকে কঠোর লকডাউন শুরু হয়েছে। এই লকডাউনে জরুরি প্রয়োজনে সাধারণ নাগরিকদের বের হতে হলে, পুলিশের কাছ থেকে নিতে হচ্ছে মুভমেন্ট পাস। কিন্তু চলমান লকডাউনে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে হয়রানির শিকার হওয়ার অভিযোগ করেছেন একাধিক চিকিৎসক। মুভমেন্ট পাস না থাকায় কারও কারও বিরুদ্ধে মামলাও দায়ের করা হয়েছে বলে অনেকের অভিযোগ। এতে করোনার এ দুঃসময়ে চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা।

যদিও চিকিৎসক ও সাংবাদিকসহ জরুরি সেবায় নিয়োজিতদের মুভমেন্ট পাস লাগবে না বলে আগেই জানানো হয়েছিল। কিন্তু মুভমেন্ট পাসের আওতামুক্ত হওয়া সত্ত্বেও লকডাউনের প্রথম দিন বুধবার সকালে কর্মস্থলে যেতে গিয়ে হেনস্থার শিকার হওয়ার অভিযোগ করেছেন একাধিক চিকিৎসক। তারা বলছেন, চিকিৎসক পরিচয় দিয়ে আইডি কার্ড প্রদর্শনের পরও তাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়- ‘আপনি যে ডাক্তার তার প্রমাণ কী?’

এ প্রসঙ্গে জানতে চাওয়া হলে ইউজিসির অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেন, শুনেছি অনেক চিকিৎসক নাকি আজকে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে রাস্তায় বাধাপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাদের কাছে নাকি মুভমেন্ট পাস চাওয়া হয়েছে। কেউ কেউ আবার নাকি মামলার শিকারও হয়েছেন। পরিচয় দেওয়ার পরও তার নামে মামলা দেওয়া উচিত হয়নি। যেহেতু তিনি জরুরি পরিষেবায় নিয়োজিতদের মধ্যে পড়েন। … সত্যি কথা বলতে কী, এটা ঠিক না। হাসপাতালে জরুরি বিভাগ তো খোলা, সে হিসেবে চিকিৎসকরা তো অবাধে কর্মস্থলে যেতে পারার কথা। তা না হলে তারা এতো রোগীর চিকিৎসা কীভাবে দেবেন? তারা যে কষ্ট করে যাচ্ছেন, এটাই তো বেশি। আর যেন এমন না হয়, তা নিশ্চিতে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। আশা করি, এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষ যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন।

-বিডি প্রতিদিন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়