শিরোনাম
◈ সমৃদ্ধ গণতন্ত্র নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের পাশে কমনওয়েলথ: ঢাকায় আসছেন মহাসচিব ◈ তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে আপিল বিভাগের রায় আজ ◈ স্নাইপার সাফারি: অর্থের বিনিময় মানুষ গুলি করার ‘খেলা’ চালানোর অভিযোগ উঠেছে তিন দশক পর (ভিডিও) ◈ রামপুরায় টিভি ভবনের সামনে বাসে আগুন (ভিডিও) ◈ নিউইয়র্কে পা রাখলেই গ্রেপ্তার করা হবে নেতানিয়াহুকে: হুঁশিয়ারি জোহরান মামদানির ◈ পল্লবী থানার সামনে পরপর তিন ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে পালালো দুর্বৃত্তরা—আহত ৩ ◈ সাবেক আ.লীগ সরকারের ৩৩২ কোটি টাকায় রোজ গার্ডেন কেনা নিয়ে অনুসন্ধানে দুদক ◈ বাংলাদেশকে বিজনেস ভিসা দেওয়া শুরু করেছে ভারত: প্রণয় ভার্মা ◈ ভোটার কার্ড করেন ৩০ হাজার টাকায়, পাসপোর্ট করতে গিয়ে আটক ◈ গণভোট প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর জিজ্ঞাসায় সিইসির জবাব: ‘আইন ছাড়া সম্ভব নয়’

প্রকাশিত : ১৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২:৪০ রাত
আপডেট : ১৫ এপ্রিল, ২০২১, ০২:৫৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চিকিৎসকদের আবার মুভমেন্ট পাস লাগবে কেন: ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ

অনলাইন ডেস্ক: বুধবার থেকে কঠোর লকডাউন শুরু হয়েছে। এই লকডাউনে জরুরি প্রয়োজনে সাধারণ নাগরিকদের বের হতে হলে, পুলিশের কাছ থেকে নিতে হচ্ছে মুভমেন্ট পাস। কিন্তু চলমান লকডাউনে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে হয়রানির শিকার হওয়ার অভিযোগ করেছেন একাধিক চিকিৎসক। মুভমেন্ট পাস না থাকায় কারও কারও বিরুদ্ধে মামলাও দায়ের করা হয়েছে বলে অনেকের অভিযোগ। এতে করোনার এ দুঃসময়ে চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা।

যদিও চিকিৎসক ও সাংবাদিকসহ জরুরি সেবায় নিয়োজিতদের মুভমেন্ট পাস লাগবে না বলে আগেই জানানো হয়েছিল। কিন্তু মুভমেন্ট পাসের আওতামুক্ত হওয়া সত্ত্বেও লকডাউনের প্রথম দিন বুধবার সকালে কর্মস্থলে যেতে গিয়ে হেনস্থার শিকার হওয়ার অভিযোগ করেছেন একাধিক চিকিৎসক। তারা বলছেন, চিকিৎসক পরিচয় দিয়ে আইডি কার্ড প্রদর্শনের পরও তাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়- ‘আপনি যে ডাক্তার তার প্রমাণ কী?’

এ প্রসঙ্গে জানতে চাওয়া হলে ইউজিসির অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেন, শুনেছি অনেক চিকিৎসক নাকি আজকে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে রাস্তায় বাধাপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাদের কাছে নাকি মুভমেন্ট পাস চাওয়া হয়েছে। কেউ কেউ আবার নাকি মামলার শিকারও হয়েছেন। পরিচয় দেওয়ার পরও তার নামে মামলা দেওয়া উচিত হয়নি। যেহেতু তিনি জরুরি পরিষেবায় নিয়োজিতদের মধ্যে পড়েন। … সত্যি কথা বলতে কী, এটা ঠিক না। হাসপাতালে জরুরি বিভাগ তো খোলা, সে হিসেবে চিকিৎসকরা তো অবাধে কর্মস্থলে যেতে পারার কথা। তা না হলে তারা এতো রোগীর চিকিৎসা কীভাবে দেবেন? তারা যে কষ্ট করে যাচ্ছেন, এটাই তো বেশি। আর যেন এমন না হয়, তা নিশ্চিতে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। আশা করি, এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষ যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন।

-বিডি প্রতিদিন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়