শাহীন খন্দকার: [২] বৃহস্পতিবার উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ এর করোনা টিকা নেওয়ার মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয় ডোজের টিকাদান কর্মসূচী শুরু। এর পরেই টিকা নেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক। প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর সমাজ কল্যাণ ও স্বাস্থ্য বিষয়ক সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদোচ্ছের আলী, নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
[৩] বাংলাদেশ মেডিক্যাল এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান, দুদক চেয়ারম্যান মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ, প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা, পিএসসি সদস্য ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এস এম এ ফায়েজ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিয়ার রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপ-উপাচার্য মুহাম্মদ সামাদ, বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি শাহিনুর ইসলাম প্রমুখ। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্যবৃন্দ, সম্মানিত কোষাধ্যক্ষ, ডীনবৃন্দও টিকা নিয়েছেন।
[৪] টিকা নেয়ার পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, একমাত্র কার্যকরভাবে ভ্যাকসিনেশনের মাধ্যমেই করোনার বর্তমান প্রাদুর্ভাবকে থামানো সম্ভব। করোনাভাইরাস প্রতিরোধে অবশ্যই টিকা নিতে হবে। টিকা না নেয়ার কোন বিকল্প নাই। দ্বিতীয় ডোজ নেয়ার ১৪ দিন পর শরীরে এন্টিবডি তৈরি হবে। এতে করে আক্রান্তের হার ও মৃত্যুর হার উভয়ই হ্রা স পাবে।
[৫] সমগ্র বিশ্বে টিকাদান কার্যক্রম সম্পন্ন করতে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সময় লাগবে। এই সময় পর্যন্ত আমাদেরকে অবশ্যই মাস্ক পরাসহ সবধরণের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। এসময়ে উপস্থিত ছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ রফিকুল আলম, উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. জাহিদ হোসেন, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক প্রমুখ।
আপনার মতামত লিখুন :